Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৬ জুন ২০২৫

তথ্যবিবরণী ২৬ জুন ২০২৫

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর: ৩৯৬০

 

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত

আগামী ৬ জুলাই পবিত্র আশুরা পালিত হবে

 

ঢাকা, ১২ আষাঢ় (২৬ জুন):

 

বাংলাদেশের আকাশে আজ ১৪৪৭ হিজরি সনের পবিত্র মুহাররম মাসের চাঁদ দেখা গিয়েছে। ফলে আগামীকাল ২৭ জুন থেকে পবিত্র মুহাররম মাস গণনা করা হবে। পরিপ্রেক্ষিতে, আগামী ৬ জুলাই পবিত্র আশুরা পালিত হবে।

 

আজ রাজধানীর বায়তুল মুকাররম সভাকক্ষে ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

       

       সভায় ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব একেএম আফতাব হোসেন প্রামাণিক, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক (সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ) আঃ ছালাম খান, ওয়াকফ প্রশাসক মোঃ নূর-ই-আলম, তথ্য অধিদফতরের উপ-প্রধান তথ্য অফিসার মোহাম্মদ আলী সরকার, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ তোফাজ্জল হোসেন-সহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

শারমীন/মেহেদী/মাহমুদুল/রানা/সঞ্জীব/রফিকুল/সেলিম/২০২৫/২০৩০ ঘণ্টা

Handout                                                                                                           Number: 3959


Environment Adviser Calls for Collective Efforts to Implement Zero Soil Initiative
 

Dhaka, 26 June:

            Syeda Rizwana Hasan, Adviser to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change and the Ministry of Water Resources, has said that a ‘Zero Soil’ initiative is being implemented to reduce air pollution caused by dust in the capital. She emphasized that the city corporation, the forest department, and citizens must work together to implement this initiative. Open soil around houses should be covered with grass or ivy, and trees should be planted on rooftops. ‘Plant as many trees as you can, and ensure Zero Soil wherever there is open space,’ she said.

            The Adviser made these remarks today at the inauguration ceremony of a tree plantation programme jointly organized by the Forest Department and Dhaka North City Corporation (DNCC) at Harar Bari premises in Purbachal New Town. Under this programme, saplings are being planted along road medians, footpaths, canal and waterbody banks, and other areas suitable for greening.

            The Environment Adviser further stated, ‘We aim to set an example in the DNCC area by September. Everyone must understand the importance of greening and practice it in real life. We must not destroy natural ecosystems. A forest ecosystem cannot be artificially created—it must be nurtured and grown.’ She also stressed the need for integrating housing with forest-based environments and called on all concerned agencies to begin coordinated implementation of planned activities.

            According to DNCC sources, the city corporation is currently working to green 120 km of medians and 108 km of canal banks. In addition, joint afforestation programmes have been undertaken in RAJUK’s Uttara Residential Sector and in Purbachal. Local communities and volunteer organizations have also been engaged in this effort.

            The event was chaired by DNCC Administrator Mohammad Azaz and attended by Dr. Farhina Ahmed, Secretary of the Ministry of Environment, Forest and Climate Change; Engineer Md. Riazul Islam, Chairman of RAJUK; and Md. Amir Hossain Chowdhury, Chief Conservator of Forests, among others.

            Following the ceremony, the Environment Adviser inaugurated the Zero Soil programme by planting grass on the roadside next to the Banani graveyard.

#

Dipankar/Mehedi/Mahmudul/Rana/Sanjib/Joynul/2025/2100hours 


 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর: ৩৯৫৮

 

জিরো সয়েল কর্মসূচি বাস্তবায়নে সকলের সহযোগিতা জরুরি

                                                   -- পরিবেশ উপদেষ্টা

 

ঢাকা, ১২ আষাঢ় (২৬ জুন):

 

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, মহানগরীর ধুলা দূর করতে কোনো উন্মুক্ত স্থান না রাখা (জিরো সয়েল) কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। জিরো সয়েল কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য সিটি কর্পোরেশন, বন বিভাগ এবং সাধারণ নাগরিক সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে। প্রতিটি বাড়ির পাশে ঘাস বা আইভি লতা দিয়ে খোলা মাটি ঢেকে দিতে হবে, ছাদে গাছ লাগাতে হবে। যার যতটা সামর্থ্য, ততটা গাছ লাগান—যেখানে খালি জায়গা আছে, সেখানে জিরো সয়েল নিশ্চিত করুন।

 

আজ পূর্বাচল নতুন শহরে হারার বাড়ি চত্বরে বন অধিদপ্তর এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের যৌথ উদ্যোগে সড়ক বিভাজক (মিডিয়ান), ফুটপাত, খাল-জলাশয়ের পাড় এবং অন্যান্য বনায়নযোগ্য জাযগায় গাছের চারা লাগিয়ে বনায়ন কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

 

উপদেষ্টা জানান, আমরা চেষ্টা করবো সেপ্টেম্বরের মধ্যেই ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে। সবুজায়নের গুরুত্ব সবাইকে বুঝতে হবে এবং তা বাস্তবেও প্রয়োগ করতে হবে। প্রাকৃতিক ব্যবস্থা ভেঙে ফেলা যাবে না। বন ইকোসিস্টেম তৈরি করা যায় না—এটি জন্মায় ও গড়ে ওঠে। তিনি আরো বলেন, ‘আবাসনের পাশাপাশি বনভিত্তিক পরিবেশও জরুরি। তাই সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরকে নিয়ে সমন্বিতভাবে কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ শুরু করতে হবে।’

 

ডিএনসিসি সুত্রে জানা যায়, ডিএনসিসি ভবিষ্যতে ১২০ কিলোমিটার মিডিয়ান ও ১০৮ কিলোমিটার খালপাড় সবুজায়নে কাজ করছে। পাশাপাশি রাজউকের উত্তরা আবাসিক সেক্টর এবং পূর্বাচলে যৌথভাবে বনায়ন কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। এই কার্যক্রমে স্থানীয় জনগণ ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোকে সম্পৃক্ত করা হয়েছে।

 

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম এবং বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী।

 

উপদেষ্টা পরে বনানী কবরস্থানের পাশের রাস্তায় ঘাস লাগিয়ে জিরো সয়েল কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।

 

#

 

দীপংকর/মেহেদী/রানা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৫/২০৫০ ঘণ্টা

 

 

Handout                                                                                                           Number: 3957

Climate Risks Are Real—There Is No Alternative to Preparedness

                                                                      --- Syeda Rizwana Hasan
Dhaka, 26 June:

            Climate change risks are no longer a distant threat—they are an inevitable reality. This remark was made by Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change and the Ministry of Water Resources, while speaking as the chief guest at the event titled ‘Discussion, Book Launching & Photo Exhibition on Lives on the Edge of Climate Change: Struggle, Hope and the Future,’ held at the DrikPath Bhaban in Shukrabad, Dhaka today.

            In her speech, the Advisor stressed the importance of preparedness at the national level to face the impacts of climate change. ‘Adaptation must now be our key strategy,’ she said. Highlighting the global dynamics of climate inaction, she added, ‘Reducing fossil fuel use is a necessity of the time, yet developed countries remain unwilling to compromise their interests.’

            She noted that the Government of Bangladesh has already undertaken 42 projects under the Climate Change Trust Fund to address climate-induced challenges. Among these, 100 cold storage facilities will be established where farmers can preserve their produce free of charge. The government is also working to ensure that non-governmental organizations are eligible to apply for climate funding through necessary policy support. In addition, she informed that embankment repair projects are underway to safeguard communities in coastal areas, with emergency measures already being implemented.

            The event was presided over by Tasmima Hossain, Chairperson of Breaking the Silence and Editor of The Daily Ittefaq. Among other distinguished guests were Ashish Damle, Country Director of Oxfam in Bangladesh; Dr. Shahidul Alam, eminent photojournalist, social activist, and founder of Drik Picture Library; Md. Rakibul Hasan Mukul, Deputy Chief Conservator of Forests and Md. Zahurul Islam, Additional Director General of the Bangladesh Water Development Board.

            The Advisor later unveiled the book Lives on the Edge of Climate Change: Struggle, Hope and the Future and officially inaugurated the photo exhibition.

#

Dipankar/Mehedi/Mahmudul/Rafiqul/Konok/Joynul/2025/2015hours 

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর: ৩৯৫৬

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় আমাদের জাতীয় পর্যায়ে প্রস্তুতি নিতে হবে                                                                                                                                                                                                             --- সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

ঢাকা, ১২ আষাঢ় (২৬ জুন):

          পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি এখন আর কেবল ভবিষ্যতের আশঙ্কা নয়, এটি এক অবশ্যম্ভাবী বাস্তবতা। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় আমাদের জাতীয় পর্যায়ে প্রস্তুতি নিতে হবে। অভিযোজনকেই এখন প্রধান কৌশল হিসেবে নিতে হবে।

          আজ রাজধানীর শুক্রাবাদে দৃকপথ ভবনে আয়োজিত ‘ডিসকাশন, বুক লঞ্চিং অ্যান্ড ফটো এক্সিবিশন অন লাইভস অন দি এজ অভ্ ক্লাইমেট চেঞ্জ: স্ট্রাগল, হোপ অ্যান্ড দ্য ফিউচার’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা আরো বলেন, ‘জীবাশ্ম জ¦ালানির ব্যবহার কমানো এখন সময়ের দাবি। অথচ উন্নত বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তন রোধে নিজেদের স্বার্থে কোনো ছাড় দিতে রাজি নয়।’

          উপদেষ্টা জানান, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় বর্তমান সরকার জলবায়ু ট্রাস্ট ফান্ডের আওতায় ৪২টি প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে ১০০টি কোল্ড স্টোরেজ স্থাপন করা হবে, যেখানে কৃষকেরা বিনামূল্যে ফসল সংরক্ষণের সুযোগ পাবেন। এছাড়াও বেসরকারি সংস্থাগুলোর জন্য জলবায়ু ফান্ডে আবেদন নিশ্চিত করতে সরকার নীতিগত সহায়তা দেবে। উপকূলীয় এলাকার জনগণের সুরক্ষায় বেড়িবাঁধ মেরামতের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে, যা জরুরি ভিত্তিতে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

          অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ব্রেকিং দ্য সাইলেন্সের চেয়ারপার্সন ও দৈনিক ইত্তেফাকের সম্পাদক তাসমিমা হোসেন। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অক্সফামের বাংলাদেশে কান্ট্রি ডিরেক্টর আশীষ দামলে, দৃক পিকচার লাইব্রেরির প্রতিষ্ঠাতা প্রখ্যাত আলোকচিত্রী ড. শহিদুল আলম, উপপ্রধান বন সংরক্ষক মো. রকিবুল হাসান মুকুল এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. জহিরুল ইসলাম।

          অনুষ্ঠান শেষে উপদেষ্টা ‘লাইভস অন দ্য এজ অভ্ ক্লাইমেট চেঞ্জ: স্ট্রাগল, হোপ অ্যান্ড দ্য ফিউচার’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন এবং ফটো এক্সিবিশনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।

#

দীপংকর/মেহেদী/মাহমুদুল/রফিকুল/কনক/জয়নুল/২০২৫/২০১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ৩৯৫৫

 

নারী ও শিশুদের নিরাপদ আশ্রয় গড়ে তুলতে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ

                                    -- মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টা

ঢাকা, ১২ আষাঢ় (২৬ জুন):

 

সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, নতুন বাংলাদেশে নারী ও শিশুদের নিরাপদ আশ্রয় গড়ে তুলতে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ। তিনি বলেন, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এ যাত্রাকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিট, ১১ জন নারী শহিদ, শত শত আহত নারী ও শিশু এবং জুলাই যোদ্ধাদের জন্য উৎসর্গ করেছি। তিনি বলেন, মেয়েরা যেন সহিংসতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে পারে সেজন্য তাদেরকে সোচ্চার হতে হবে, যেমনিভাবে গত জুলাইয়ে যারা দাঁড়িয়েছিল সাহসের সাথে, প্রতিবাদের সাথে, পরিবর্তনের ডাক নিয়ে। এই কন্যারা কেবল প্রতিবাদী নয়, এরা ভবিষ্যতের নির্মাতা।

 

উপদেষ্টা আজ ঢাকায় বাংলাদেশ চীন-মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত শিশু ও নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে জাতীয় কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

দেশে শিশু ও নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ কেবলমাত্র সরকারের একার পক্ষে সম্ভব নয় উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, প্রত্যেক ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও দেশের সকল শ্রেণি পেশার মানুষের সম্মিলিত প্রয়াসে  আমরা এই নবযাত্রার  সূচনা করতে চাই। আমরা চাই নতুন এক বাংলাদেশ— যেখানে যত্ন থাকবে, সহানুভূতি থাকবে, থাকবে ন্যায়।

 

শারমীন এস মুরশিদ বলেন, আমরা প্রায়শ দেখি নারী ও শিশুরা পরিবার, কর্মক্ষেত্র, পাবলিক স্পেস, পাবলিক ট্রান্সপোর্ট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অনলাইন, সাইবার স্পেস-সহ বিভিন্ন মাধ্যমে নানা ধরনের সহিংসতা ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। সময়ের সাথে সাথে সহিংসতার ধরনের ক্ষেত্র ও মাত্রা পরিবর্তিত হচ্ছে। প্রকৃত অর্থে নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন বলে তিনি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অন্যতম কাজ হলো নারী ও শিশুর প্রতি সকল ধরনের সহিংসতা প্রতিরোধে কার্যকরী উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে তাদের সুরক্ষা প্রদান করা। এ লক্ষ্যে মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আরো বেশ কিছু নতুন কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।  

 

কর্মশালায় মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মমতাজ আহমেদ এনডিসি’র সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডাঃ বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার, নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সদস্য এবং বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক বক্তৃতা করেন। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তর, সংস্থার প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব ড. প্রকাশ কান্তি চৌধুরী।

 

#

 

রফিক/মেহেদী/মাহমুদুল/রানা/রফিকুল/কনক/সেলিম/২০২৫/১৯৪৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ৩৯৫৪

সকলে সচেতন থাকলে অসাধু চক্র প্রশ্ন ফাঁসের কোনো সুযোগ পাবে না

                                                                                      --- শিক্ষা উপদেষ্টা

ঢাকা, ১২ আষাঢ় (২৬ জুন):

          শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. চৌধুরি রফিকুল আবরার বলেছেন, সকলে সচেতন থাকলে এইচএসসি ও সমমানের পরিক্ষা-২০২৫ এর প্রশ্নফাঁসের কোনো সুযোগ অসাধু চক্র পাবে না। কেউ গুজব ছড়ালেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে প্রতিবারই হুমকি থাকে, এবারও আছে। আমরা এসএসসি পরীক্ষার মতো এইচএসসি পরীক্ষাতেও তৎপর আছি।

          আজ রাজধানীর ভাসানটেক সরকারি কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফকালে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

          শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, এইচএসসি পরীক্ষার চ্যালেঞ্জ অনেক। অতীতে প্রশ্নপত্র ফাঁস ও অন্যান্য সমস্যাদি ছিল। সেখান থেকে শিক্ষা লাভ করে আমরা সমাধান করতে  চেষ্টা করেছি। পূর্বের এসএসসি পরীক্ষার অভিজ্ঞতা নিয়ে বোর্ডসমূহ, সিভিল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, শিক্ষা প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট সবার সমন্বিত প্রচেষ্টায় একটি সুশৃঙ্খল পরিবেশ নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি। আগামী ১৫ আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশে সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পরীক্ষার  সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশ বজায় থাকবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

           চোধুরি আরবার বলেন, নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড-সহ এবার ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে সারা দেশের ৯ হাজার ৩০০ প্রতিষ্ঠান থেকে ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন এ পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে । ২ হাজার ৭৯৭টি কেন্দ্রে এবার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তত্ত্বীয় এই পরীক্ষা শেষ হবে ১০ আগস্ট। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১১ আগস্ট থেকে ২৪ আগস্ট পর্যন্ত চলবে।

          পরীক্ষার প্রশ্নপত্র নিয়ে সাংদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, প্রশ্নপত্র দেখার সুযোগ আমার হয়নি। তবে এটা নিশ্চিত যে, কেউ বলবে প্রশ্নপত্র ভালো হয়েছে, আবার কেউ বলবে খারাপ হয়েছে। এটা তাদের বোঝাপড়া এবং প্রস্তুতির ওপর নির্ভর করে। আমরা যেটা নিশ্চিত করতে পারি তাহলো প্রশ্নপত্রের মান ঠিকঠাক রাখা।

           উপদেষ্টা আরো বলেন, পরীক্ষার প্রথম দিন কেন্দ্রগুলোতে সুষ্ঠু পরিবেশ বিরাজ করছে। পরীক্ষার্থীরা সময়মতো কেন্দ্রে পৌঁছেছে এবং নির্ধারিত নিয়মে পরীক্ষা শুরু হয়েছে। কেন্দ্র ঘুরে দেখলাম, সব পরীক্ষার্থী মাস্ক পরে এসেছে, সবাই নিরাপদ দূরত্বে বসে পরীক্ষা দিচ্ছে। একই সাথে ডেঙ্গুর বিষয়েও আগে থেকেই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন কার্যক্রমের জন্য স্কুলগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ফলে এ নিয়ে ভয়ের বা শঙ্কার কিছু দেখছি না।

#

সিরাজ/মেহেদী/মাহমুদুল/রফিকুল/কনক/জয়নুল/২০২৫/১৮৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর: ৩৯৫৩

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১২ আষাঢ় (২৬ জুন):

          স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৯ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ সময় ৪১২ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৪ দশমিক ৬১ শতাংশ।

          গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মৃত্যুবরণ করেনি। জানুয়ারি ২০২৫ হতে এ পর্যন্ত ১৯ জন এবং ২০২০ সালে করোনা মহামারি শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৫১৮ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন।

#

 

 রিজওয়ানুর/মেহেদী/মাহমুদুল/রফিকুল/কনক/শামীম/২০২৫/১৭২০ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩৯৫২

শ্রম আদালতের মামলা ডিজিটালাইজেশনের উদ্যোগ

                              - শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব

ঢাকা, ১২ আষাঢ় (২৬ জুন):

 

শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, শ্রম আদালতের মামলাগুলো এডভান্সিং ডিসেন্ট ওয়ার্ক ইন বাংলাদেশ প্রকল্পের আওতায় ডিজিটাল সেবার অন্তর্ভুক্ত করা হবে। এ লক্ষ্যে একটি ডিজিটাল কেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম চালু করা হবে, যা মামলা নিষ্পত্তির প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করবে।    

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আজ আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (ILO) প্রতিনিধিদলের সাথে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় শ্রম আদালতের ডিজিটালাইজেশন, শিশুশ্রম প্রতিরোধ এবং শ্রম বিরোধ দ্রুত সমাধানের বিষয়ে আলোচনা করা হয়।   

শ্রম সচিব বলেন, ILO’র ন্যাশনাল অ্যাকশন প্ল্যান ও রোডম্যাপ বাস্তবায়নে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও আইসিটি বিভাগের সমন্বয়ে মামলার ডিজিটাল প্রক্রিয়াকরণ শুরু হবে। আদালতের কর্মকর্তা, শ্রম অধিদপ্তর, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর, শ্রম আইনজীবী সমিতি এবং সংশ্লিষ্ট কর্মীদের প্রশিক্ষণে ILO সহযোগিতা করবে। শ্রম মামলার ডিজিটাল রূপান্তরে সকল অংশীজনকে সম্পৃক্ত করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। 

সভায় আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, আইসিটি বিভাগ, শ্রম অধিদপ্তর, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের কর্মকর্তাগণসহ শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

#

মালেক/তৌহিদ/ফাতেমা/মেহেদী/মিতু/আসমা/২০২৫/১৬৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৩৯৫১

 

উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হতে হলে তরুণ সমাজকে মাদকমুক্ত রাখতে হবে

                                                            - স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ঢাকা, ১২ আষাঢ় (২৬ জুন):

 

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অবঃ) মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, দেশকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করতে হলে তরুণ সমাজকে মাদকমুক্ত রাখতে হবে। যেকোন দেশের উন্নতির প্রধান নিয়ামক হলো কর্মক্ষম বিপুল যুবশক্তি। আধুনিক ও প্রযুক্তিগত শিক্ষায় শিক্ষিত ও দক্ষ যুবশক্তিই পারে দেশকে উন্নতির চরম শিখরে নিয়ে যেতে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যখনই বৈষম্য, বঞ্চনা, অবিচার এবং মূল্যবোধের সংকট তৈরি হয়েছে, তখনই যুবসমাজ সংকল্প ও ঐক্যের মাধ্যমে তা প্রতিহত করেছে। জুলাইয়ে ছাত্র-যুব-জনতার
গণ-অভ্যুখান যুবসমাজ এবং তারুণ্যেরই বিজয়।

উপদেষ্টা আজ রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ‘মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস ২০২৫’ উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. হাসান মারুফের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তৃতা করেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মোঃ খোদা বখস চৌধুরী ও সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আমাদের দেশে মাদক চোরাচালানের একটি ভয়াবহ বিষয় হলো নারী, শিশু ও কিশোরদেরকে এ গর্হিত কাজে ব্যবহার করা। ফলে তাদের মধ্যে অপরাধপ্রবণতা বৃদ্ধির পাশাপাশি একটি উল্লেখযোগ্য অংশ মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে। এ সমস্যা সমাধানের জন্য স্বরাষ্ট্র, মহিলা ও শিশু বিষয়ক এবং সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় একসঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নতুন সিনথেটিক ও সেমি-সিনথেটিক ড্রাগস বা New Psychoactive Substances (NPS) এর আবির্ভাবের ফলে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারজনিত সমস্যা আরো ঘনীভূত হয়েছে। নতুন নতুন এসব মাদক নিয়ে আমাদেরকে নতুনভাবে কর্মকৌশল তৈরি করতে হচ্ছে। এসব মাদকদ্রব্যের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে এগুলোকে আইনের তফশিলভুক্ত করার পাশাপাশি কৌশলগত নজরদারি বৃদ্ধির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, বর্তমান সরকার ইতোমধ্যে 'মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (কর্মকর্তা-কর্মচারী) অস্ত্র সংগ্রহ ও ব্যবহার নীতিমালা-২০২৪' প্রণীত হয়েছে। তিনি আরো বলেন, সম্প্রতি সাতটি বিভাগীয় শহরে ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা ব্যয়ে 'সাতটি বিভাগীয় মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র নির্মাণ' প্রকল্প একনেকে অনুমোদিত হয়েছে। তাছাড়া মাদকাসক্তদের জন্য বিভাগীয় পর্যায়ে পৃথক কারাগার নির্মাণের পরিকল্পনাও সরকারের রয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মোঃ খোদা বখস চৌধুরী বলেন, যে পরিবারের সদস্য মাদকাসক্ত হয়, কেবল তারাই এর গভীরতা, ভয়াবহতা ও ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে বুঝতে পারে। তিনি বলেন, মাদকের বিষয়ে সামাজিক প্রতিরোধ আরো জোরদার করে পারিবারিক, ব্যক্তিক ও রাষ্ট্রীয় কুফল থেকে মানবজাতিকে রক্ষা করতে সংশ্লিষ্টদের কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।



 

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি বলেন, মাদকের উৎপাদন বাংলাদেশে হয় না। পাশ্ববর্তী দেশসমূহ থেকে পাচারের মাধ্যমে আমাদের দেশে এসে এটি যুবসমাজকে ধ্বংস করে দিচ্ছে।

উপদেষ্টা দিবসটি উপলক্ষ্যে রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থী, সেরা তিনটি বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রের প্রতিনিধি এবং মাদকবিরোধী প্রচারণা, উদ্বুদ্ধকরণ ও গবেষণায় অনন্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ সেরা দুইটি প্রতিষ্ঠানের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন। এছাড়া প্রকাশিত স্যুভেনির ও 'Annual Drug Report' এর মোড়ক উন্মোচন করেন।

উপদেষ্টা বেলুন উড়িয়ে ‘মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস ২০২৫’ উপলক্ষ্যে দিনব্যাপী কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন এবং বিভিন্ন বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রের অংশগ্রহণে নির্মিত মাদকবিরোধী স্টল পরিদর্শন করেন। অনুষ্ঠানে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী কার্যক্রমের ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।

#

ফয়সল/তৌহিদ/শাহিদা/ফাতেমা/মেহেদী/মিতু/রমজান/মানসুরা/২০২৫/১৩১৩ ঘণ্টা

 

2025-06-26-15-35-3a96a79a3a1b1e95389fb70be87abca1.docx