Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৬ অক্টোবর ২০১৯

তথ্যবিবরণী 26/10/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                                                     নম্বর : ৪০৮২

 

শিক্ষার মান উন্নয়নে আরো বেশি করে গবেষণা করতে হবে

                                                  ---পরিকল্পনা মন্ত্রী

চট্টগ্রাম, ১০ কার্তিক (২৬ অক্টোবর) :

 

পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, শিক্ষার মান উন্নয়নে আরো বেশি করে গবেষণা করতে হবে। গবেষণা করলেই কেবল নতুন নতুন জ্ঞানের সন্ধান পাওয়া যাবে।

 

মন্ত্রী আজ চট্টগ্রামে ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত দুদিনব্যাপী ‘থার্টিন ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন বিজনেস ইনোভেশন ফর ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন ।

 

মন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার চায় শিক্ষা ক্ষেত্রে যেন সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হয়। এ জন্য বর্তমান সরকার পিছিয়ে পড়া অবহেলিত মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে।

 

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক কে এম গোলাম মুহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন সংসদ সদস্য অধ্যাপক আবু রেজা নাদভী, কম্পট্রোলার এন্ড অডিটর জেনারেল মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী, প্রোভিসি অধ্যাপক মোঃ আলী আজাদী প্রমুখ৷

 

#

 

শাহেদ/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/২০২২ ঘণ্টা তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর :  ৪০৮১

খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নেয়া না নেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আদালতের

                                                                                                       -- তথ্যমন্ত্রী

চট্টগ্রাম, ১০ কার্তিক (২৬ অক্টোবর) :

            তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নেয়া বা না নেয়ার সিদ্ধান্ত আদালতের, সরকারের নয়। তার স্বজনরা দেখা করে এসে দু’সপ্তাহ ধরে কোনো চিকিৎসক খালেদা জিয়াকে দেখতে যাননি বলে যে অভিযোগ তুলেছেন তা সঠিক নয়।

            তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘গতকালও রিজভী সাহেব সংবাদ সম্মেলন করে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা হচ্ছে না বলেছেন। আসলে বিএনপি নেতাদের বক্তব্য এবং খালেদা জিয়ার বোন-সহ আত্মীয়-স্বজনরা দেখা করে এসে যা বলেছেন, তাদের বক্তব্যর মধ্যে পুরোপুরি মিল, কোন পার্থক্য নেই। এসব বলে তারা খালেদা জিয়ার জন্য সহানুভূতি আদায়ের চেষ্টা করছেন। এটি করতে গিয়ে বিএনপি নেতারা বরং বেগম জিয়াকে অসম্মানিত করছেন।’

            আজ বিকেলে চট্টগ্রাম নগরীর দেওয়ানজী পুকুরপাড়ে নিজ বাসায় সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

            আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, ‘খালেদা জিয়াকে বিদেশ যেতে হলে তাকে তো প্রথমত জামিন পেতে হবে। জামিন পাওয়ার পর আবার আদালতের অনুমতি লাগবে তাকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যেতে পারবে  কিনা। সেটা আদালতের ব্যাপার। তিনি জামিন পাবেন কি পাবেন না, সেটা সরকারের বিষয় নয়, আদালতের ব্যাপার। আদালত যদি তাকে জামিন দেন এবং বিদেশে চিকিৎসা নেয়ার অনুমতি দেন তাহলেই বিদেশে চিকিৎসা নেয়ার প্রসঙ্গটি আসে। এটা সম্পূর্ণ আদালতের এখতিয়ার।’

            তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষে আমি বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলেছি। তারা জানিয়েছেন, বেগম খালেদা জিয়া নিয়মিত ডিউটি ডাক্তারের চেকআপের মধ্যে রয়েছেন। এছাড়াও সিনিয়র ডাক্তাররা তাকে এক-দু’দিন পরপরই দেখতে যান এবং তাঁর স্বাস্থ্যপরীক্ষা করেন।’

            মন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা জানেন, খালেদা জিয়ার আর্থ্রাইটিসের সমস্যা দীর্ঘদিনের পুরনো। এগুলো নতুন সমস্যা নয়। এসমস্যা নিয়েই তিনি দু’বার দেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন, বিএনপির মতো একটি বড় দলের চেয়ারপার্সনের দায়িত্ব পালন করছেন, বিরোধী দলের নেতার দায়িত্বও পালন করেছেন।  বয়স বাড়লে সব মানুষেরই আর্থ্রাইটিসের মতো নানা সমস্যা হয়। তার নতুন করে কোন সমস্যা দেখা দেয়নি। কালকে আত্মীয়-স্বজনরা দেখা করে এসে যে কথাগুলো বলেছেন, সেগুলো নতুন কোন সমস্যা নয়, পুরনো সমস্যা। তারা যেসব কথা বলেছেন তা সঠিক নয়।’

            দেশের মেডিকেল শিক্ষার সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে দেশের প্রতিথযশা ডাক্তাররা সংযুক্ত উল্লেখ করে ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, এখানে মানসম্মত চিকিৎসা হয়। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক যখন জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে, তখন সেখানেই চিকিৎসা নিয়েছেন। সিঙ্গাপুর ও ভারতের দেবী শেঠিসহ বিখ্যাত ডাক্তাররা এসেছিলেন, তারা বলেছিলেন, ভারত ও সিঙ্গাপুরে নিয়ে গেলে তাকে যে চিকিৎসা দেয়া হতো বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে সেই চিকিৎসাই দেয়া হয়েছে। যেকারণে তিনি মৃত্যুর সন্ধিক্ষণ থেকে ফিরে আসেন। এখানেই ভালো চিকিৎসা হয়।

            বেগম খালেদা জিয়া দেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, তার সুচিকিৎসার জন্য সরকার অত্যন্ত আন্তরিক জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে আরো অনেক হাসপাতাল ছিল, তিনি যাতে ভালো চিকিৎসা পান, সেজন্যই দেশের সেরা হাসপাতাল বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে রাখা হয়েছে তাকে।

            বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে যদি খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় না হয়, তাহলে তাকে যখন কারাগারে ফেরত নেয়ার কথা আসে তখন রিজভী সাহেবরা বিরোধিতা করেন কেন? - এমন প্রশ্ন রেখে ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, 'খালেদা জিয়ার স্বজনরা জামিন প্রাপ্তিতে সরকারের সহযোগিতা চেয়েছেন। দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে কী সরকার সহায়তা করবে? তারা একবার বলে, আন্দোলনের মাধ্যমে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করবে। আবার কেউ বলছেন, তার জামিন আবেদনের সময় যাতে বিরোধিতা করা না হয়। তাদের পুরো বক্তব্য স্ববিরোধিতা। সরকারের তো দুর্নীতির সাথে আপস করার সুযোগ নেই।'

 

#

আকরাম/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৯৪০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৪০৮০

 

আইএসপিএবির নির্বাচনে ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেন টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

 

ঢাকা, ১০ কার্তিক (২৬ অক্টোবর) :

 

            ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারস এসোসিয়েশন অভ্ বাংলাদেশ (আইএসপিএবি) এর কার্যকরী কমিটির ২০১৯-২১ মেয়াদের নির্বাচন নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

 

            আজ ঢাকায় গুলশানের ইমানুয়েল কনভেনশন হলে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ভোট  গ্রহণ পরিদর্শন করে এমন সন্তোষ প্রকাশ করেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, এমন সোহার্দ্যপূর্ণ নির্বাচন ডিজিটাল প্রযুক্তি পরিবারে নিজেদের মধ্যে বন্ধুত্বের বন্ধন আরো সুদৃঢ় করবে।

 

            মন্ত্রী ভোটের বুথ ও ব্যালট পরিদর্শন করে নির্বাচন কমিশনের কাছে কতজন ভোটার জানতে চান। এ সময় মন্ত্রীকে জানানো হয় সাধারণ ক্যাটেগরিতে ১১৪ জন। সহযোগী ক্যাটেগরিতে ৩১৭ জন। লাইসেন্স অনুযায়ী ভোটার কম হওয়ায় মন্ত্রী বলেন, সদস্যরাই একটি সংগঠনের শক্তি। তাই ভোটার সংখ্যা আরো বাড়ানো দরকার। আর যারাই ক্ষমতায় আসুক সকলকে একসঙ্গে নিয়েই ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে হবে।

 

            আইএসপিএবি’র এই নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম বাবু। নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন তৌহিদ হোসেন ও বীরেন্দ্রনাথ অধিকারী। 

           

#

 

শেফায়েত/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৯৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                      নম্বর : ৪০৭৯

ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার হাতিয়ার

                                                  --- মোস্তাফা জব্বার

 

ঢাকা, ১০ কার্তিক ( ২৬ অক্টোবর) :

 

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার হাতিয়ার, ২০৪১ সালের মধ্যে জ্ঞানভিত্তিক সমাজ নির্মাণের লক্ষ্য বাস্তবায়নের অঙ্গীকার। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের দিকে তাকিয়ে নয় বরং ২০১৬ সালে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের ধারণাটি প্রতিষ্ঠা লাভের আগেই ২০০৮ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি ঘোষিত হয়। ২০০৯ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত এই কর্মসূচি  সারা দুনিয়াকে চমকে দিয়েছে।

 

মন্ত্রী আজ ঢাকায় আইডিইবি মিলনায়তনে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিঃ
(বিএসসিসিএল) আয়োজিত চতুর্থ শিল্প বিপ্লব ও আমাদের প্রস্তুতি শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে মানুষকে সম্পদে রূপান্তর করা। আমাদের ছেলে-মেয়েদের সামান্য প্রশিক্ষণ দিলে তারা সম্পদ হতে পারে উল্লেখ  করে  মন্ত্রী  বলেন, মাত্র  কয়েক দিনের প্রশিক্ষণে গ্রাম থেকে  উঠে আসা শিশুরা অনায়াসে রোবট বানাতে পারছে। তিনি শিশু ক্লাস থেকে  বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত  শিক্ষায় ডিজিটালাইজ  করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, আমাদের ছেলে মেয়েরা মাদার বোর্ড বানাতে পারে, তারা বাংলাদেশে কমপ্রেসর তৈরি করছে।

টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন,  ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের দায়িত্ব হচ্ছে চতুর্থ  শিল্প বিপ্লব অথবা ডিজিটাল বাংলাদেশ  কিংবা  পঞ্চম  শিল্প  বিপ্লবের জন্য  তার  মহাসড়ক  তৈরি করে  দেওয়া। তিনি ডাক  ও  টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীন বিটিসিএল এবং টেলিটক-সহ প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে নেওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে  বলেন, আইওটি, এআই, বিগডেটা, রোবটিক কিংবা ব্লকচেইন প্রযুক্তির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার জন্য যথাযথ কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে।

 

#

শেফায়েত/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৯০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৪০৭৮

পুলিশই জনতা, জনতাই পুলিশ, আধুনিক কমিউনিটি পুলিশিংয়ের  মূল কথা

                                                          ---আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ

 

বরিশাল, ১০ কার্তিক ( ২৬ অক্টোবর) :

 

পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ বলেছেন, কমিউনিটি পুলিশিং হচ্ছে জনগণের সঙ্গে পুলিশের আস্থার এক সেতুবন্ধন। অর্থাৎ পুলিশই জনতা, জনতাই পুলিশ , এ হলো আধুনিক কমিউনিটি পুলিশের মূল কথা। তিনি বলেন, জঙ্গিবাদ ও মাদক থেকে সমাজকে সচেতন ও মুক্ত রাখার জন্য কমিউনিটি পুলিশিংয়ের অবদান হতে হবে সবচেয়ে বেশি।

 

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ আজ বরিশালের বঙ্গবন্ধু উদ্যানে কমিউনিটি পুলিশ ডে উদ্‌যাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 

 

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ বলেন , মাদক আমাদের সমাজ তথা দেশের জন্য একটি মারাত্মক হুমকি । তরুণ সমাজকে মাদক থেকে রক্ষা করতে  কমিউনিটি পুলিশের পাশপাশি জনগণকেও এগিয়ে আসতে হবে । আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশের ভূমিকা প্রধান হলেও শুধু পুলিশের ওপর নির্ভর করে অপরাধ মুক্ত সমাজ গঠন করা সম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে জনগণের সর্বাত্মক সহযোগিতা অপরিহার্য । তিনি দলমত নির্বিশেষে দেশকে এগিয়ে নিতে একটি শান্তির সমাজ প্রতিষ্ঠায় সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

 

বরিশাল মেট্টোপলিটন পুলিশ কমিশনার শাহাবুদ্দিন খানের সভাপতিত্বে আনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক, বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাদ সাদিক আবদুল্লাহ, অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক মীর শহিদুল  ইসলাম, অতিরিক্ত ডিআইজি  আতিকা ইসলাম এরং বরিশালের জেলা প্রসাশক অলিউর রহমান বক্তৃতা করেন।

 

পরে আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ কমিউনিটি পুলিশ ডে উপলক্ষে আয়োজিত বিতর্ক ও চিএাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।

 

#

এনায়েত/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৭৩৯ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৪০৭৭

 

বৈধ পথে রেমিটেন্স বাড়ানোই প্রধানমন্ত্রীর ২ শতাংশ প্রণোদনার মূল লক্ষ্য

                                                      ---অর্থমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১০ কার্তিক ( ২৬ অক্টোবর) :

 

রেমিটেন্স প্রেরণকারীরা সরাসরি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছেন। বৈধ পথে রেমিটেন্স প্রবাহ আরো বাড়ানোই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২ শতাংশ প্রণোদনার মূল লক্ষ্য। লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনে গত ২৪ অক্টোবর আয়োজিত ‘Incentivizing Remittances from the UK: Milestone Initiatives of Prime Minister Sheikh Hasina’ শীর্ষক এক আলোচনা অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে ২০টি’রও বেশি রেমিটেন্স প্রেরণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অর্থমন্ত্রীর সাথে মতবিনিময় করেন।  

প্রবাসীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টির বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, প্রবাসীদের কল্যাণে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। রেমিটেন্সের ওপর এ প্রণোদনা জুলাই ২০১৯ থেকে কার্যকর হয়েছে।  বাংলাদেশে সরাসরি বিনিয়োগ বা এফডিআই ও বিদেশি সহায়তা বাড়ছে। শতকরা হিসাবে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে প্রায় ৪০ শতাংশ। ডুয়িং বিজনেস সূচক-২০২০ এ বাংলাদেশের উন্নতি হয়েছে, এবার বাংলাদেশ আট ধাপ এগিয়েছে।

আলোচনা অনুষ্ঠানে রেমিটেন্স হাউজের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়ে প্রবাস-আয়ের ওপর প্রণোদনা দেয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান। তারা আশা প্রকাশ করেন, এই প্রণোদনার জন্য বৈধ পথে বাংলাদেশে রেমিটেন্স প্রেরণের পরিমাণ বাড়বে। তারা এক্ষেত্রে সরকার গৃহীত পদক্ষেপগুলোর বিষয়ে যুক্তরাজ্যে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে প্রচার-প্রচারণা জোরদার করার পরামর্শ দেন।

#

তৌহিদুল/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/ঘণ্টা ১৭১৮

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৪০৭৬

শেরে বাংলাকে অনুসরণ করতে হলে আত্মোৎসর্গের রাজনীতিতে ফিরে আসতে হবে

                                                                       ---গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী

 

ঢাকা, ১০ কার্তিক ( ২৬ অক্টোবর) :

 

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, শেরে বাংলাকে অনুসরণ করতে হলে আত্মোৎসর্গের রাজনীতিতে ফিরে আসতে হবে। অবক্ষয়ের রাজনীতি থেকে বেরিয়ে সৃজনশীল এবং গুণগতমানের রাজনীতিকে পুনরুদ্ধার করতে হবে। রাজনীতি হতে হবে কৃষক, শ্রমিক, মেহনতি মানুষের কল্যাণের রাজনীতি।

 

আজ রাজধানীর শেরে বাংলার মাজার চত্বরে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ১৪৬তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে শেরে বাংলা জাতীয় সংসদ ও বিশ্ব বাঙালি সম্মেলনের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত শেরে বাংলার কর্মময় জীবনের ওপর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

গণপূর্ত মন্ত্রী বলেন, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক কখনো রাজনৈতিকভাবে, কখনো প্রশাসক হিসেবে, কখনো সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি হিসেবে বাঙালির অধিকারের জন্য কাজ করেছেন। তিনি আরো বলেন, শেরে বাংলার জন্মবার্ষিকীতে আমাদের শপথ নিতে হবে, যারা অন্যায়, অবিচার, দুর্নীতি, সন্ত্রাস, মাদক, ইভটিজিংয়ে জড়িত তাদেরকে রাজনীতির মাঠ থেকে ঝেটিয়ে বিদায় করতে হবে। 

 

 

#

ইফতেখার/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/ঘণ্টা ১৭১৫

7230bd0965e9f1e9c621a78aa4c7365c.docx