টিভি স্ক্রল                                                                                              নম্বর: ৭৭

টেলিভিশন চ্যানেলে স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য

সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়া

ঢাকা, ২৩ জ্যৈষ্ঠ (৬ জুন):

          সরকারি-বেসরকারি টিভি চ্যানেল-সহ অন্যান্য ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় নিম্নোক্ত বার্তাটি স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য অনুরোধ করা হলো :       

মূলবার্তা:   

            “কোভিড ১৯ সংক্রমণ হারের ঊর্ধ্বগতি বিবেচনা করে জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় সকলকে মাস্ক পরার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। বিশেষত বয়স্ক ও অসুস্থ ব্যক্তিদের এ ধরনের স্থান এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।” -স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়

                         #

মামুন/শিউলী/সুবর্ণা/সঞ্জীব/কানাই/২০২৫/১৬৪৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর: ৩৭৯৩

কালুরঘাটে দুর্ঘটনা তদন্তে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন,  চার রেলকর্মী সাময়িক বরখাস্ত

 চট্টগ্রাম, ২৩ জ্যৈষ্ঠ (৬ জুন): 

চট্টগ্রামের কালুরঘাট সেতুর উপর ট্রেনের ধাক্কায় সংঘটিত দুর্ঘটনা তদন্তে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে চার রেলকর্মীকে। 

বরখাস্তকৃতরা হলেন পর্যটক এক্সপ্রেস ট্রেনের দায়িত্ব পালনকারী গার্ড সোহেল রানা (হেড কোয়ার্টার,  চট্টগ্রাম),  লোকো মাস্টার গোলাম রসুল (টি নং-৫৩০), সহকারী লোকো মাস্টার আমিন উল্লাহ (টি নং-৭২৩) এবং অস্থায়ী গেট কিপার (টিএলআর) মাহবুব।

দুর্ঘটনা তদন্তে চার সদস্যের তদন্ত কমিটিকে আগামী তিন দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন প্রদান করার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম এর নেতৃত্বে গঠিত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন ডিএমই (লোকো), চট্টগ্রাম; ডিভিশনাল ইঞ্জিনিয়ার -১ এবং বিভাগীয় চিকিৎসক, পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম।

উল্লেখ্য, কক্সবাজার থেকে ছেড়ে আসা পর্যটক এক্সপ্রেস ট্রেনটি গত ৫ জুন রাত দশটায় চট্টগ্রামের কালুরঘাট সেতু পার হওয়ার সময় সিগনাল না মেনে কতিপয় যানবাহন উক্ত সেতুতে উঠে গেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে বেশ কয়েকজন হতাহত হয়। আহতদের চট্টগ্রাম রেলওয়ে জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। 

                                                 #

রেজাউল/শিউলী/সুবর্ণা/সঞ্জীব/কানাই/২০২৫/১৭৪৫ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                    Number: 3792

Rizwana Hasan Urges Global Unity for Sustainable Plastic Use and

Zero-Carbon Future at World Environment Day Summit in South Korea

Dhaka, 6 June:

Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change and the Ministry of Water Resources, emphasized the urgent need for global commitment to sustainable plastic use and stronger international collaboration to achieve a carbon-neutral and zero-carbon development pathway.

The Advisor made these remarks during the High-Level Ministerial Roundtable for Action towards Circular Economy and World Environment Day 2025, held in Jeju Special Self-Governing Province, Republic of Korea yesterday.

Highlighting Bangladesh’s dedication to environmental sustainability, the Environment Advisor affirmed the country’s willingness to work closely with international partners in advancing initiatives on effective waste and plastic management as well as forest conservation. She assured that Bangladesh will actively follow up on related projects to ensure their impact and continuity.

On the sidelines of the event, Rizwana Hasan held bilateral meetings with the Governor of Jeju Special Self-Governing Province and the Vice Minister of Environment of the Republic of Korea. Discussions focused on expanding cooperation between Bangladesh and South Korea in areas such as waste management, forest restoration, and wildlife conservation. The Korean side expressed strong interest in forging long-term partnerships with Bangladesh to build a safer, greener future for coming generations.

As part of her official visit to the Republic of Korea from 3-6 June 2025, Rizwana Hasan also participated in the General Assembly of the Green Transition Initiative (GTI) and attended the Seminar on Plastic Policy and Industry.

Toufiq Islam Shatil, Ambassador of Bangladesh to the Republic of Korea, and Mirza Shawkat Ali, Director of the Department of Environment, accompanied the Environment Advisor during the events.

                                      #

Dipankar/Sheuli/Subarna/Sanjib/Kanai/2025/1755 hours 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর: ৩৭৯১

সাসটেইনেবল প্লাস্টিক ব্যবহারে বৈশ্বিক ঐক্যের আহ্বান জানালেন পরিবেশ উপদেষ্টা

 ঢাকা, ২৩ জ্যৈষ্ঠ (৬ জুন): 

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান সাসটেইনেবল প্লাস্টিক ব্যবস্থাপনার জন্য বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতির প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবিলায় কার্বন নিরপেক্ষ ও শূন্য-কার্বন উন্নয়ন পথে সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে।

গতকাল দক্ষিণ কোরিয়ার জেজু স্পেশাল সেল্ফ-গভর্নিং প্রভিন্সে অনুষ্ঠিত ‘সার্কুলার ইকোনমির পথে মন্ত্রী পর্যায়ের গোলটেবিল আলোচনা ও বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০২৫’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ বর্জ্য ও প্লাস্টিক ব্যবস্থাপনা এবং বন সংরক্ষণে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে আগ্রহী এবং এ সম্পর্কিত প্রকল্পসমূহ কার্যকরভাবে অনুসরণ করবে।

উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান সাইডলাইনে জেজু প্রদেশের গভর্নর ও দক্ষিণ কোরিয়ার পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের ভাইস মিনিস্টারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন। বৈঠকে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, বন পুনর্বাসন ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে সহযোগিতার সম্ভাব্য ক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা হয়। কোরিয়ার পক্ষ থেকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে তুলতে বাংলাদেশের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারিত্বে আগ্রহ প্রকাশ করা হয়।

উল্লেখ্য, ৩ থেকে ৬ জুন পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থানকালে রিজওয়ানা হাসান ‘গ্রিন ট্রানজিশন ইনিশিয়েটিভ (GTI)’-এর সাধারণ অধিবেশন এবং প্লাস্টিক নীতি ও শিল্প বিষয়ক সেমিনারেও অংশগ্রহণ করেন। এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ কোরিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তৌফিক ইসলাম শতিল এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মির্জা শওকত আলী।

                               #

দীপংকর/শিউলী/সুবর্ণা/সঞ্জীব/কানাই/২০২৫/১৬৫৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩৭৮৪

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ২২ জ্যৈষ্ঠ (৫ জুন):  

রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে নিম্নবর্ণিত বাণী প্রদান করেছেন: 

“ঈদ মোবারক।

মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম প্রধান উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে আমি দেশবাসীসহ বিশ্বের সকল মুসলিম ভাইবোনদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ।

ঈদুল আজহা উৎসবের সাথে মিশে আছে চরম ত্যাগের শিক্ষা। হযরত ইব্রাহীম (আঃ) স্বীয় পুত্র হযরত ইসমাইল (আঃ)-কে উৎসর্গ করার মাধ্যমে মহান আল্লাহর প্রতি যে অগাধ ভালোবাসা ও অবিচল আনুগত্যের অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন, তা মানবজাতির ইতিহাসে অতুলনীয় এবং আমাদের জন্য শিক্ষণীয়।

কোরবানি আমাদের মাঝে আত্মত্যাগের মানসিকতা সঞ্চারিত করে, আত্মীয়স্বজন ও পাড়া-প্রতিবেশীর সঙ্গে সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করে নেওয়ার মনোভাব জাগ্রত করে। ধনী-গরিবসহ সমাজের সকলকে সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ করে। আমাদের সমাজে দারিদ্র্যপীড়িত ও সুবিধাবঞ্চিত অনেক মানুষ রয়েছেন, যারা দুঃখ-দুর্দশা ও কষ্টের মধ্যে দিনাতিপাত করছেন। ঈদুল আজহার সাম্য ও ভ্রাতৃত্বের সুমহান আদর্শকে ধারণ করে তাদের সাথেও ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে হবে। ত্যাগের শিক্ষা ব্যক্তি, সমাজ ও জাতীয় জীবনে প্রতিফলিত হোক-এটাই সকলের কাম্য।

পবিত্র ঈদুল আজহায় পশু কোরবানির পাশাপাশি যাতে আমরা অন্তরের কলুষতা, হিংসা, বিদ্বেষ পরিহার করতে পারি-মহান আল্লাহর দরবারে এ প্রার্থনা করছি। পবিত্র ঈদুল আজহা সবার জীবনে বয়ে আনুক কল্যাণ ও সমৃদ্ধি।

খোদা হাফেজ। ”

                                           #

শিউলী/সূবর্ণা/সঞ্জীব/কানাই/২০২৫/১৬২৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর: ৩৭৭৬

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে প্রধান উপদেষ্টার বাণী

ঢাকা, ২১ জ্যৈষ্ঠ (৪ জুন) :  

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস ‘পবিত্র ঈদুল আজহা’ উপলক্ষ্যে বাণী প্রদান করেছেন:

“পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল মুসলিম জনগোষ্ঠীকে জানাই শুভেচ্ছা এবং ঈদ মোবারক।

মুসলমানদের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা মহান আল্লাহর প্রতি গভীর আনুগত্য ও চরম ত্যাগের অনুপম নিদর্শন। হযরত ইব্রাহীম (আঃ) মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য প্রিয় সন্তান হযরত ইসমাইল (আঃ)-কে কোরবানি করতে উদ্যত হন। এই দৃষ্টান্ত অনুসরণ করে সারা বিশ্বের মুসলমানগণ ঈদুল আজহায় পশু কোরবানি দিয়ে থাকেন। আল্লাহর নিকট আত্মসমর্পণ ও আত্মদানের এই সুমহান দৃষ্টান্ত কেয়ামত পর্যন্ত বিশ্ববাসীর কাছে অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় হয়ে থাকবে।

ঈদুল আজহা মানুষকে শান্তি, ত্যাগ ও সাম্য শেখায়। মুসলমানগণ কোরবানিকৃত পশুর গোস্ত গরিব আত্মীয়স্বজন ও দুঃস্থদের মধ্যে বিলিয়ে দিয়ে সবাইকে সৌহার্দ্য ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করেন। ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে ত্যাগ, আত্মশুদ্ধি, সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি ছড়িয়ে পড়ুক-এই হোক ঈদের চাওয়া।

আসুন, আমরা পবিত্র ঈদুল আজহার ত্যাগের শিক্ষা নিজেদের ভেতর ধারণ করি এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী নতুন বাংলাদেশকে একটি বৈষম্যমুক্ত, সুখী-সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলি। ঈদুল আজহার এ দিনে আমি মহান আল্লাহর কাছে বাংলাদেশের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি ও উন্নতি প্রার্থনা করছি।

মহান আল্লাহ আমাদের সহায় হোন। আমিন।”

                                         #

আশরোফা/তৌহিদ/শাহিদা/ফাতেমা/মেহেদী/মিতু/সুবর্ণা/সাঈদা/মাসুম/২০২৫/১০০০ ঘণ্টা