Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৫ জুন ২০২৫

তথ্যবিবরণী ২৫ জুন ২০২৫

Handout                                                                                                                Number: 3950

 

Chief Adviser’s Message on the United Nations

International Day in Support of Victims of Torture

 

Dhaka, 25 June: 

Chief Adviser Professor Muhammad Yunus has given the following Message on the occasion of the United Nations International Day in Support of Victims of Torture.

 “On this solemn occasion, the Government of Bangladesh joins the international community in observing the United Nations International Day in Support of Victims of Torture. 

Torture is a grave violation of human rights and an affront to the dignity of a human being. It has no place in a just society, and it must never be tolerated under any circumstances. Today, we honour the courage and resilience of the thousands of survivors in Bangladesh who bear the scars of grievous torture and dehumanizing cruelty, and the many other survivors around the world. 

Torture and ill-treatment were used as tools of repression, often targeting political opponents, dissenting voices, and the vulnerable during the autocratic rule of Sheikh Hasina from 2009 to 2024. The misuse of legal instruments to harass, detain, and break individuals during this dark period corroded the rule of law and distorted our politics and poisoned parts of our society. 

This Interim Government is determined to end this culture of abuse. Indeed, the three elements of the interim government's mandate- trying the abusers under the previous regime, reforms, and elections- all aim to transform Bangladesh into a country in which all its citizens can live in security and dignity. 

Since taking office, we have taken concrete steps to confront this legacy and build a rights- respecting state grounded in accountability and justice. 

One of the first international treaties the Interim Government signed was the International Convention for the Protection of All Persons from Enforced Disappearances (ICPED), signifying our commitment to preventing and addressing enforced disappearances, which involve the abduction or detention of individuals by state agents or affiliated groups without acknowledgement. 

The signing marks a crucial first step toward enacting domestic legislation- a process already underway and ensuring justice. It reinforces our legal commitment to eradicate torture in all its forms. 

The Interim Government has also established the Commission of Inquiry of Enforced Disappearances to investigate credible allegations of torture, enforced disappearance, and arbitrary detention, particularly during past periods of political unrest. This independent body is mandated to ensure full transparency, identify responsible individuals, and recommend avenues for redress. 

 

 

Continued to page-2

 

 page-2

 

Deep reforms in the police and judicial administrations have been underway, and training programmes for law enforcement, prison authorities, and judicial officials have begun, focused on human rights standards, ethical conduct, and non-coercive investigative practices. 

Judicial oversight of detention procedures has been strengthened, with mandatory reporting and documentation of all custodial interrogations and detentions. 

These are only initial steps, but they mark a decisive break from the past. Our aim is not only to prevent future violations but to restore public trust in the institutions. 

Today, we stand in solidarity with all victims of torture, past and present. We recognize their suffering, we commit to justice, and we vow: never again. 

Let this day mark a turning point- for Bangladesh, and for all nations striving to reclaim the moral centre of governance.” 

#

Asrofa/Mehedi/Rana/Sanjib/Shamim/2025/2150 hours

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর: ৩৯৪৯

 

১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ হিসেবে পালন এবং দিবসটিকে ‘খ’ শ্রেণিভূক্ত হিসেবে ঘোষণা

 

ঢাকা, ১১ আষাঢ় (২৫ জুন):

সরকার ১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। প্রতিবছর এ তারিখকে ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ হিসেবে পালনের জন্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালন সংক্রান্ত ‘খ’ শ্রেণিভূক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

উক্ত সিদ্ধান্ত যথাযথভাবে প্রতিপালনের জন্য সংশ্লিষ্ট সকল মন্ত্রণালয়/বিভাগ/সংস্থাকে বলা হয়েছে।

আজ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক পরিপত্রের মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

#

তানিয়া/মেহেদী/মাহমুদুল/রানা/ফেরদৌস/সঞ্জীব/কনক/শামীম/২০২৫/২১০০ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর: ৩৯৪৮  

 

৫ আগস্ট ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ হিসেবে পালন এবং দিবসটিকে ‘ক’ শ্রেণিভূক্ত হিসেবে ঘোষণা

 

ঢাকা, ১১ আষাঢ় (২৫ জুন):

সরকার ৫ আগস্ট ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। প্রতিবছর এ তারিখকে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ হিসেবে পালনের জন্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালন সংক্রান্ত ‘ক’ শ্রেণিভূক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

উক্ত সিদ্ধান্ত যথাযথভাবে প্রতিপালনের জন্য সংশ্লিষ্ট সকল মন্ত্রণালয়/বিভাগ/সংস্থাকে বলা হয়েছে।

আজ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক পরিপত্রের মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

#

তানিয়া/মেহেদী/মাহমুদুল/রানা/ফেরদৌস/রফিকুল/কনক/শামীম/২০২৫/২০৪০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর: ৩৯৪৭

সীতাকুণ্ডে বনভূমিতে গড়ে ওঠা অবৈধ ‘কোহিনূর স্টিল’

শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড উচ্ছেদ এবং গাজীপুরে বনভূমি উদ্ধার

 

ঢাকা, ১১ আষাঢ় (২৫ জুন):

          চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার ভাটিয়ারি ইউনিয়নের তুলাতলী মৌজার বনভূমিতে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা ‘কোহিনূর স্টিল’ নামের একটি শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ডে উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন। আজ সকাল থেকে চালানো এ অভিযানে প্রতিষ্ঠানটির অফিস-সহ দু’টি ভবন, বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন, খুঁটি ও কাঁটাতারের ঘেরা পুরো স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।

          অনুমোদন ও ইজারা ছাড়াই বনভূমির ওপর দীর্ঘদিন ধরে প্রতিষ্ঠানটি অবৈধভাবে কার্যক্রম চালিয়ে আসছিল। এ সংক্রান্ত একাধিক নোটিশ দেওয়ার পরও দখল না ছাড়ায়, জেলা প্রশাসকের নির্দেশে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আল আমিন হোসেন ও মো. মঈনুল হাসানের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।

           সেনাবাহিনীর একটি দল, র‌্যাব, পুলিশ, আনসার, পরিবেশ অধিদপ্তর ও বন বিভাগের কর্মকর্তারা অভিযানে অংশ নেয়।

          তুলাতুলী মৌজার বি.এস. খতিয়ান নম্বর ০১ এবং দাগ নম্বর ৪৯৪ অনুযায়ী উক্ত জমি গেজেটভুক্ত বনভূমি হওয়ায় সেখানে জাহাজ ভাঙা ইয়ার্ড স্থাপন বৈধ নয়। কখনোই এই দাগে শিল্প প্রতিষ্ঠানকে ইজারা দেওয়া হয়নি। এমনকি হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী, রাজা কাশেম ও তার স্ত্রীর নামে বরাদ্দ চেয়ে করা আবেদনও নামঞ্জুর করে জেলা প্রশাসন।

          চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে অনুমোদিত সাতটি শিল্পমৌজায় শিল্পকারখানা স্থাপনের অনুমতি রয়েছে, কিন্তু তুলাতুলী অঞ্চল এসবের অন্তর্ভুক্ত নয়; এটি বনভূমি। সে কারণে পরিবেশ রক্ষায় ও আইন অনুযায়ী চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন এই অবৈধ স্থাপনার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেছে। উচ্ছেদ শেষে জমিটি সরকারের হেফাজতে নেওয়া হয় এবং পুনরায় দখল রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

          অপরদিকে, গাজীপুরের বাউপাড়া বিট এলাকায় প্রায় এক কোটি টাকা মূল্যের প্রায় ১০ শতাংশ বনভূমি উদ্ধার করে সেখানে নতুন করে বনায়ন করেছে বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশের আড়াইশ প্রাসাদ মৌজার আরএস ৬৫১ নং দাগের এই সরকারি বনভূমি দীর্ঘদিন ধরে দখল করে রেখেছিল নিটল মটরস লিমিটেড। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি সেখানে বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণের কাজ শুরু করলে বন বিভাগ তা বন্ধ করার চেষ্টা করেন। তবে নিটল মটরসের কর্মকর্তারা নিষেধ উপেক্ষা করে রাতে গোপনে নির্মাণ কাজ চালিয়ে যান। ঘটনার পর বিট কর্মকর্তা ঘটনাস্থল থেকে নির্মাণ সামগ্রী জব্দ করেন এবং একটি মামলা দায়ের করা হয়। বন বিভাগ অভিযান চালিয়ে বনভূমিটি দখলমুক্ত করে।

#

দীপংকর/মেহেদী/মাহমুদুল/রানা/ফেরদৌস/সঞ্জীব/কনক/জয়নুল/২০২৫/২১১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর: ৩৯৪৬

এনসিসি'র প্রস্তাব থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন

                                    - অধ্যাপক আলী রীয়াজ

ঢাকা, ১১ আষাঢ় (২৫ জুন):

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) প্রস্তাব থেকে সরে এসেছে। নতুন প্রস্তাবিত কমিটির কাঠামোতেও পরিবর্তন আনা হয়েছে। জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) এর পরিবর্তে ‘সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ কমিটি’ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এ কমিটি শুধু সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনা করবে। অ্যাটর্নি জেনারেল ও তিন বাহিনীর প্রধানের নিয়োগ এ কমিটির অন্তর্ভুক্ত হবে না।

আজ ঢাকায় ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনার ষষ্ঠ দিন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফকালে অধ্যাপক আলী রীয়াজ এসব কথা বলেন। এ সময় কমিশনের সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।

এ সময় কমিশনের সহ-সভাপতি জানান, আজকের আলোচনায় রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি এবং প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নিয়েও আলোচনা হয়েছে। রাষ্ট্র পরিচালনার বিদ্যমান মূলনীতি অটুট রাখার বিষয়ে কয়েকটি দল মত দিয়েছে, আবার কিছু দল ভিন্নমতও পোষণ করেছে। তাই এ বিষয়ে কোনো ঐকমত্য হয়নি। তবে, সাম্য ও মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার, গণতন্ত্র, ধর্মীয় স্বাধীনতা ও সম্প্রীতি এবং পক্ষপাতিত্বহীনতা - এ পাঁচ বিষয়ে অধিকাংশ দলের সমর্থন রয়েছে। তিনি বলেন, যেহেতু সংবিধান এবং সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পর্কে চুড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্তে এখনো উপনীত হওয়া যায়নি, তাই প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যাচ্ছে না।

আলোচনার শুরুতে রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যে সূচনা বক্তব্যে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আমরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছি এবং আপনাদের সাথেও আলোচনা করছি। এ অব্যাহত আলোচনার মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয়ে পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও সংশোধন-সংযোজনের মধ্য দিয়ে আমরা অভীষ্ট লক্ষ্যে অর্থাৎ একটি জাতীয় সনদে পৌঁছাতে পারব। রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি আরো বলেন, আলোচনায় ক্ষেত্রবিশেষে মতপার্থক্য থাকলেও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃবৃন্দ কমিশনের বৈঠক ছাড়াও আনুষ্ঠানিক এবং অনানুষ্ঠানিকভাবে পরষ্পরের মধ্যে মতবিনিময় করছেন। এটি একটি ইতিবাচক দিক।  

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে আজকের আলোচনায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), গণঅধিকার পরিষদ, গণসংহতি, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি-সহ ৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করেন। আগামী রবিবার রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ঐকমত্য কমিশনের পরবর্তী আলোচনার দিন ধার্য করা হয়েছে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন হতে আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এসব তথ্য জানানো হয়।

#

পবন/মেহেদী/মাহমুদুল/ফেরদৌস/রফিকুল/কনক/শামীম/২০২৫/২০১৫ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর: ৩৯৪৫

পলিথিনের বিকল্প ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

ঢাকা, ১১ আষাঢ় (২৫ জুন):

পলিথিনের ভয়াবহ কুফলের কথা উল্লেখ করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান পাট, কাগজ ও কাপড়-সহ অন্যান্য বিকল্প ব্যবহারের আহ্বান জানিয়েছেন।  

আজ বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বৃক্ষমেলা ও পরিবেশ মেলা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফকালে পরিবেশ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, প্লাস্টিক দূষণ রোধে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রয়েছে; সুপারশপগুলো শতভাগ পলিথিনমুক্ত হয়েছে। একবার ব্যবহারযোগ্য ১৭টি প্লাস্টিক পণ্যে নিরুৎসাহ এবং সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক বন্ধে কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন চলছে। EPR ও 3R নীতির বাস্তবায়নে কাজ করছে সরকার।

এর পূর্বে আজ বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিশ্ব পরিবেশ দিবস ও পরিবেশ মেলা ২০২৫ এবং জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান ও জাতীয় বৃক্ষমেলা ২০২৫ এর উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পরিবেশ মেলা চলবে ২৫ থেকে ২৭ জুন এবং বৃক্ষমেলা চলবে ২৫ জুন থেকে ২৪ জুলাই পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মেলা সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।

অনুষ্ঠানে পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনার মাধ্যমে মন্ত্রণালয়ের চলমান ও অগ্রাধিকারভিত্তিক কর্মকাণ্ড তুলে ধরেন পরিবেশ, উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

রিজওয়ানা হাসান বলেন, পরিবেশ প্রশাসনে গতিশীলতা, জবাবদিহিতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ১৯২৭ সালের বন আইন, ১৯৯৫ সালের পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ও জীববৈচিত্র্য আইনের সংস্কার চলছে। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের জন্য ট্রাস্ট ফান্ড গঠনের সম্ভাব্যতা যাচাই করা হচ্ছে।

উপদেষ্টা বলেন, নদী সংরক্ষণে চূড়ান্ত করা হয়েছে দেশের নদ-নদীর তালিকা। তুরাগ-সহ ঢাকার চারটি নদী ও ২০টি খালের জন্য ব্লু-নেটওয়ার্ক পরিকল্পনা তৈরি হয়েছে। বড়াল, করতোয়া, সুতাংসহ ১৫টি নদীর পুনরুদ্ধার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। নদীর স্বাস্থ্য পরীক্ষায় চালু হচ্ছে ‘হেলথ কার্ড’। তিনি বলেন, বন সংরক্ষণে মধুপুর শালবন ও চুনতি বন পুনরুদ্ধারের কাজ চলছে। অবৈধ দখলমুক্ত হয়েছে ১১ হাজার ৪৫৯ একর বনভূমি। সোনাদিয়া উপকূলীয় বন ও রাজশাহীর দু’টি জলাভূমিকে সংরক্ষিত এলাকা ঘোষণা করা হয়েছে। ইটভাটা নিয়ন্ত্রণে “নো-ব্রিকফিল্ড জোন” গঠন ও পুরনো যানবাহন নিয়ন্ত্রণে অভিযান চলছে।

পরিবেশ অধিদপ্তরের জন্য পৃথক ক্যাডার গঠনের প্রস্তাব, অনলাইন মনিটরিং চালু, বন অধিদপ্তরে বন্যপ্রাণী উইং গঠন এবং বনকর্মীদের ঝুঁকিভাতা প্রদানের উদ্যোগের কথাও উল্লেখ করেন উপদেষ্টা। তিনি বলেন, গত আগস্ট থেকে ১ হাজার ৭১৭ একর বনভূমি উদ্ধার ও ২ হাজার ইটভাটা বন্ধ করা হয়েছে। নির্মাণে ব্লক ব্যবহারের বাধ্যবাধকতা কার্যকর করা হচ্ছে।

এবারের বিশ্ব পরিবেশ দিবসের প্রতিপাদ্য ‘প্লাস্টিক দূষণ আর নয়’ এবং স্লোগান “প্লাস্টিক দূষণ আর নয়, বন্ধ করার এখনই সময়”

 এসময় উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্যবৃন্দ, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ-সহ সরকারের সচিববৃন্দ; বিভিন্ন দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ; মহাপরিচালক, পরিবেশ অধিদপ্তর; প্রধান বন সংরক্ষক, বন অধিদপ্তর; সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ; বণ্যপ্রাণী সংরক্ষণে জাতীয় পুরস্কার, বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার এবং জাতীয় পরিবেশ পদক প্রাপ্ত সুধিজন উপস্থিত ছিলেন।  

অনুষ্ঠানে পরিবেশ সংরক্ষণ, বৃক্ষরোপণ ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে অবদানের জন্য বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের হাতে পুরস্কার ও প্রণোদনার অর্থ তুলে দেওয়া হয়।

পরে পরিবেশ উপদেষ্টা ফিতা কেটে বৃক্ষমেলা ও পরিবেশ মেলা প্রাঙ্গণে প্রবেশ করেন এবং বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন।

#

দীপংকর/মেহেদী/মাহমুদুল/ফেরদৌস/রফিকুল/কনক/শামীম/২০২৫/২০০৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর: ৩৯৪৪

 

৮ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ হিসেবে পালন এবং দিবসটিকে ‘খ’ শ্রেণিভূক্ত হিসেবে ঘোষণা

 

ঢাকা, ১১ আষাঢ় (২৫ জুন):

সরকার ৮ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। প্রতিবছর এ তারিখকে ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ হিসেবে পালনের জন্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালন সংক্রান্ত ‘খ’ শ্রেণিভূক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

উক্ত সিদ্ধান্ত যথাযথভাবে প্রতিপালনের জন্য সংশ্লিষ্ট সকল মন্ত্রণালয়/বিভাগ/সংস্থাকে বলা হয়েছে।

আজ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক পরিপত্রের মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

#

তানিয়া/মেহেদী/মাহমুদুল/রানা/ফেরদৌস/রফিকুল/কনক/শামীম/২০২৫/২০১০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর: ৩৯৪৩

মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে

                                         - স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ঢাকা, ১১ আষাঢ় (২৫ জুন):

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, মাদক নির্মূলে সবার আগে এর পিছনে থাকা গডফাদারদের ধরতে হবে। তবেই মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণে সরকারের কর্মসূচি সাফল্য পাবে। শুধু মাদকের বাহকদের ধরে লাভ নেই।

উপদেষ্টা আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ‘মাদকের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস, ২০২৫’ উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে ৩২টি বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রের প্রতিনিধিদের মাঝে আর্থিক অনুদানের চেক বিতরণ শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, আমাদের দুইটি বড় শত্রু রয়েছে। এক নম্বর হচ্ছে দুর্নীতি এবং আরেকটি হলো মাদক। মাদক এখন সমাজের সর্বত্র ও সকল শ্রেণির মানুষের মাঝে ছেয়ে গেছে। মাদক থেকে দেশ ও জাতিকে রক্ষা করতে হলে সর্বাগ্রে প্রয়োজন সচেতনতা। শুধু মাদক নিরাময় কেন্দ্রের মাধ্যমে এটি থেকে উত্তরণ সম্ভব নয়। তিনি বলেন, মাদক যেন বাহির থেকে দেশে ঢুকতে না পারে সে বিষয়ে সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আরো তৎপর হতে হবে। মাদক পাচারের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো সদস্য জড়িত থাকলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি আরো বলেন, মাদকাসক্তি নিরাময়ের খরচ এখন অনেক বেশি। গরীবের পক্ষে এটা বহন করা অনেক কষ্টসাধ্য। তিনি এ সময় কেউ যেন মাদকাসক্ত হয়ে মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি হতে না হয়- এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, মাদকসেবীদের সংখ্যা যেন ধীরে ধীরে পুরোপুরি কমে আসে- এ ব্যাপারে সরকার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে। গত একনেক সভায় ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা ব্যয়ে সাতটি বিভাগীয় শহরে ‘সাতটি বিভাগীয় মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র নির্মাণ’ প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছে। তিনি বলেন, যেভাবেই হোক আমাদের সমাজ থেকে মাদককে উচ্ছেদ করতে হবে।

ব্রিফিংকালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মোঃ খোদা বখশ চৌধুরী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. হাসান মারুফ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। 

প্রেস ব্রিফিংয়ের আগে উপদেষ্টা ঢাকা মেট্রো এরিয়া-সহ ঢাকা বিভাগের ৩২ টি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রের মাঝে ৫৭ লাখ ৮৯ হাজার ৫০০ টাকার অনুদানের চেক বিতরণ করেন।

#

ফয়সল/মেহেদী/মাহমুদুল/ফেরদৌস/রফিকুল/কনক/শামীম/২০২৫/১৯২৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর: ৩৯৪২

নির্ভুল পাঠ্যবই শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দিতে সরকার বদ্ধপরিকর

                                                                          --- শিক্ষা উপদেষ্টা

ঢাকা, ১১ আষাঢ় (২৫ জুন):

          শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেছেন, ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারিতে নির্ভুল পাঠ্যবই  শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দিতে সরকার বদ্ধপরিকর। পাঠ্যবই ছাপানোর জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। যাতে অতীতের ভুলভ্রান্তিগুলো সংশোধন করে শিক্ষার্থীদের হাতে যথাসম্ভব নির্ভুল পাঠ্যবই তুলে দেওয়া যায়।

          আজ জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের সভাকক্ষে শিক্ষাক্রম উন্নয়ন ও পরিমার্জন সংক্রান্ত এক বিশেষ সভায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

          শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, এনসিটিবির সহায়তায় সংগ্রহকৃত ২০২৫ সালের পাঠ্যপুস্তকসমূহে বানান ও ব্যাকরণগত ভুল, ছাপার অসংগতি, তথ্যের বিভ্রাট পরিলক্ষিত হয়। সেই প্রেক্ষিতে শিক্ষাক্রমে বিদ্যমান ১২৩টি পাঠ্যপুস্তক ঢাকায় এবং ঢাকার বাইরে আলাদা আলাদা বিশেষজ্ঞদের প্যানেল দ্বারা সংশোধন ও পরিমার্জন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। পরবর্তিতে বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে প্রাপ্ত মতামত এনসিটিবি কর্তৃক  যাচাই-বাছাই ও সংশোধন করে ছাপানোর কাজ করতে হবে।

          উপদেষ্টা আরো বলেন, শিক্ষা হলো বৈষম্য দূর করার হাতিয়ার। এই কাজে জনসম্পৃক্ততা প্রয়োজন। সবার সুচিন্তিত মতামত ও বুদ্ধিবৃত্তিক অংশগ্রহণ আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি করতে পারে। সে লক্ষ্যে সারা দেশের সকল শিক্ষকবৃন্দের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার আহ্বান জানান তিনি। তৎপ্রেক্ষিতে, শিক্ষা সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সম্পৃক্ত করার ব্যাপারেও সভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। প্রাথমিক পর্যায়ে সারা দেশের সকল শিক্ষকবৃন্দ বিদ্যমান ২০২৫ সালের পাঠ্যপুস্তকের বানান ও ব্যাকরণগত ভুল, ছাপার অসংগতি, তথ্যের বিভ্রাট সম্পর্কে নির্ধারিত ফরমে, সুনির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নির্ধারিত ই-মেইলে তাদের মতামত প্রদান করতে পারবেন। অনতিবিলম্বে এনসিটিবি শিক্ষকদের মতামত প্রদানের সুযোগ তৈরির বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।

          শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়ের বলেন,  বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে পাঠদান করেন এমন শিক্ষকদের মতামত নিয়ে কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে। সময় নিয়ে, লাইন বাই লাইন দেখে,  আলোচনা করে এটি করা প্রয়োজন। এর পাশাপাশি গণিত ও রসায়নের ক্ষেত্রে সর্বাধুনিক ভার্সনের ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।

          সভায় এনসিটিবির চেয়ারম্যান প্রফেসর রবিউল কবীর চৌধুরী, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. সৈয়দা সুলতানা রাজিয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর গোলাম দস্তগীর কাজী পাঠ্যবই ছাপানোর বিষয়ে তাঁদের মতামত তুলে ধরেন।

#

সিরাজ/মেহেদী/মাহমুদুল/রফিকুল/কনক/জয়নুল/২০২৫/২০১০ঘণ্টা

Handout                                                                                                                           Number: 3941

Advisor Syeda Rizwana Hasan Presents National Awards for Tree Plantation, Environmental Protection, and Wildlife Conservation
 

Dhaka, 25 June:

            On the occasion of World Environment Day and Environment Fair 2025, as well as the National Tree Plantation Campaign and National Tree Fair 2025, a grand inauguration ceremony was held today at the Bangladesh-China Friendship Conference Center in Sher-e-Bangla Nagar, Dhaka. At the event, Syeda Rizwana Hasan, Hon’ble Advisor to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change, presented the Wildlife Conservation National Award 2025, the National Environment Medal 2024, the National Award for Tree Plantation 2024, and distributed cheques among the highest profit-earning beneficiaries of social forestry.

            The Wildlife Conservation National Award was introduced in 2010 to encourage conservation of forests, nature, and wildlife at the national level. The 2025 awardees include Md. Fazle Rabbi from Natore (individual category), Sherpur Bird Conservation Society (organization category), Dr. Md. Monowar Hossain, Professor of Zoology at Jahangirnagar University, and the Department of Zoology, University of Dhaka (organization category). Each recipient was awarded a 22-carat gold medal (weighing two vori), a cheque of BDT 1 lakh, and a certificate.

            The National Environment Medal 2024 was awarded to Md. Mahmudul Islam, Mohammad Munir Chowdhury, and Professor Dr. M. Firoz Ahmed in individual categories. In the institutional categories, the award went to Snowtex Outerwear Ltd. (Dhamrai), Work for a Better Bangladesh (WBB) Trust, and Bangladesh Agricultural Research Institute (BARI), Gazipur. Each medal included a cash prize equivalent to the market value of two tola gold, a cheque for BDT 50,000, a crest, and a certificate.


            In recognition of exemplary efforts in tree plantation, the National Award for Tree Plantation 2024 was given in seven categories. First-place awardees include Dalgram Dimukhi High School (Lalmonirhat), the Office of the Upazila Nirbahi Officer of Manikchhari, Dilruba Rahman from Tangail, Sohel Nursery (Rangpur), Deputy Commissioner Asma Shaheen of Natore, the Chattogram North Forest Division, and the Bangladesh Forest Research Institute. Each winner received a certificate, a crest, and a cheque worth BDT 1 lakh, BDT 75,000, or BDT 50,000 based on their position.

            Additionally, ten beneficiaries of social forestry who earned the highest profits were honored with cheques. Among them, Md. Shahaj Uddin received BDT 607,950, Ukil Murmu received BDT 557,325, and Monowara Begum received BDT 416,700.

            Advisor Syeda Rizwana Hasan expressed her hope that these recognitions would further inspire citizens to actively engage in environmental protection and conservation efforts.
Secretary of the Ministry of Environment, Forest and Climate Change Dr. Farhina Ahmed; Director General of the Department of Environment Dr. Md. Kamruzzaman and Chief Conservator of Forests Md. Amir Hossain Chowdhury were present on stage.

#

Dipankar/Mehedi/Mahmudul/Ferdows/Rafiqul/Konok/Joynul/2025/1955hours 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর: ৩৯৪০

প্রশিক্ষণ এবং সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে ভবিষ্যতের ক্রীড়াবিদ গড়ে তোলা হবে

                                                                                      --- যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা

ঢাকা, ১১ আষাঢ় (২৫ জুন):

          যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, প্রশিক্ষণ এবং সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে ভবিষ্যতের ক্রীড়াবিদ গড়ে তোলা হবে। প্রতিভা অন্বেষণই একমাত্র উপায় যার মাধ্যমে আমারা ভবিষ্যৎ ক্রীড়াবিদদের খুঁজে পাব; যারা পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করবে এবং বাংলাদেশের জন্য সম্মান বয়ে আনবে।

          আজ ঢাকায় জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ মিলনায়তনে ‘তৃণমূল পর্যায়ে অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রীড়া প্রতিভা অন্বেষণ কর্মসূচি ২০২৪-২০২৫’এর সমাপনী ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

          উপদেষ্টা বলেন, এই ধরনের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম আরো কীভাবে বৃদ্ধি করা যায় এবং সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা যায় সে বিষয়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কাজ করছে। দশটি ক্রীড়া ক্ষেত্রে যারা প্রতিভা অন্বেষণ প্রতিযোগিতায় বাছাই হয়েছেন তাদেরকে স্ব স্ব ফেডারেশনের সাথে সমন্বয় করে আরো বেশি প্রশিক্ষণ ও পরিচর্যার মাধ্যমে আগামী দিনের জন্য প্রস্তুত করা হবে। প্রতি ছয় মাস পর পর ফেডারেশনের মাধ্যমে বাছাইকৃত প্রশিক্ষণার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে। প্রশিক্ষণের প্রগ্রেসের ওপর ভিত্তি করে তাদের ভবিষ্যতের ক্যারিয়ারের পথ নির্ধারণ করা হবে।

          উপদেষ্টা আরো বলেন, আর্থিকভাবে অসচ্ছল ক্রীড়াবিদদের জাতীয় ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে ক্রীড়া বৃত্তির ব্যবস্থা করা হবে। ক্রীড়া ক্ষেত্রে যথাযথ অবকাঠামো গড়ে তোলার পাশাপাশি এমন একটি ক্রীড়াবান্ধব ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার জন্য  যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কাজ করছে। যেখানে একজন খেলোয়াড় তৃণমূল পর্যায়ে থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে সুযোগ পাবেন।

          উল্লেখ্য, তৃণমূল পর্যায়ে অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রীড়া প্রতিভা অন্বেষণ কর্মসূচি ২০২৪-২০২৫ এ ১০টি ইভেন্টে বিভিন্ন জেলা থেকে প্রায় ৫০০ জন খেলোয়াড় অংশ নেয়। প্রাথমিক বাছাই শেষে ১৬২ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় যার মধ্যে ৮৯ জন বালক ও ৭৩ জন বালিকা।

#

নূরে আলম/মেহেদী/মাহমুদুল/রফিকুল/কনক/জয়নুল/২০২৫/১৯২০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর: ৩৯৩৯

বৃক্ষরোপণ, পরিবেশ ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে জাতীয় পুরস্কার

প্রদান করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

ঢাকা, ১১ আষাঢ় (২৫ জুন):

          বিশ্ব পরিবেশ দিবস ও পরিবেশ মেলা ২০২৫ এবং জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা ২০২৫ উপলক্ষ্যে আজ রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে জাতীয় পুরস্কার ২০২৫, জাতীয় পরিবেশ পদক ২০২৪, বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার ২০২৪ এবং সামাজিক বনায়নে সর্বোচ্চ লভ্যাংশপ্রাপ্ত উপকারভোগীদের মাঝে পুরস্কার ও চেক বিতরণ করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

          জাতীয়ভাবে বন, প্রকৃতি ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কার্যক্রমকে উৎসাহিত করতে ২০১০ সাল থেকে চালু হওয়া বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে জাতীয় পুরস্কারে ২০২৫ সালের চারজন বিজয়ীর মধ্যে রয়েছেন নাটোরের মোঃ ফজলে রাব্বী (ব্যক্তি পর্যায়), শেরপুর বার্ড কনজারভেশন সোসাইটি (প্রতিষ্ঠান পর্যায়), জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোঃ মনোয়ার হোসেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ (প্রতিষ্ঠান পর্যায়)। প্রত্যেক পুরস্কারপ্রাপ্তকে ২২ ক্যারেট স্বর্ণপদক (দুই ভরি), এক লক্ষ টাকার চেক ও সনদপত্র প্রদান করা হয়।

          জাতীয় পরিবেশ পদক ২০২৪ পেয়েছেন ব্যক্তি পর্যায়ে মোঃ মাহমুদুল ইসলাম, মোহাম্মদ মুনীর চৌধুরী ও প্রফেসর ড. এম. ফিরোজ আহমেদ এবং প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে স্নোটেক্স আউটারওয়্যার লিমিটেড, ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ ট্রাস্ট ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট। প্রতিটি পদকের সঙ্গে রয়েছে স্বর্ণের সমমূল্যের নগদ অর্থ, ৫০ হাজার টাকার চেক, একটি ক্রেস্ট ও সনদপত্র।

          বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার ২০২৪-এর সাতটি শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকারীদের মধ্যে রয়েছেন লালমনিরহাটের দলগ্রাম দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়, মানিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার

2025-06-25-16-20-59d71027ccfbabe363efd38cca8dc17b.docx