তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৮৩৩
প্রাণিসম্পদের সমস্যা লাঘবে আঞ্চলিক কেন্দ্রগুলোকে শক্তিশালী করা হবে
-মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
রাজশাহী, ৩১ জ্যৈষ্ঠ (১৪ জুন):
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএলআরআই)-এর আঞ্চলিক কেন্দ্রগুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে যদি কেন্দ্রগুলো নিজ নিজ এলাকায় সঠিকভাবে গবেষণার কাজ পরিচালনা করে। প্রাণিসম্পদের সমস্যা লাঘবে আঞ্চলিক কেন্দ্রগুলোকে শক্তিশালী করা হবে।
আজ বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের রাজশাহী আঞ্চলিক কেন্দ্র গোদাগাড়ীস্থ রাজাবাড়িহাট দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে আয়োজিত ‘বরেন্দ্র অঞ্চলের প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে গবেষণা পরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, বিএলআরআই ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সমন্বিতভাবে কাজ করলে প্রাণিসম্পদখাতের অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব। তিনি আরো বলেন, যুব উন্নয়নের অন্যতম বিষয় হতে পারে প্রাণিসম্পদ বিষয়ক প্রশিক্ষণ। আর এসব প্রশিক্ষণ তরুণদের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে। গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি পালন করেও বড় উদ্যোক্তা হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়া যায়।
প্রাণিসম্পদ বিষয়ক গবেষণা কাজে নিয়োজিত বিজ্ঞানীদের সুযোগ-সুবিধার বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের বিজ্ঞানীদের যথেষ্ট সুযোগ-সুবিধা না দিলে আমরা বিদেশ নির্ভর থাকতে বাধ্য হবো। আমরা হয়তো বিদেশি বই পড়ে প্রশিক্ষণ দিতে পারব কিন্তু বিজ্ঞানীদের দ্বারা উদ্ভাবিত প্রযুক্তি কিংবা জ্ঞান দিতে পারব না; তা শুধু তারাই দিতে পারবে।
বিএলআরআই-এর বিজ্ঞানীদের উদ্দেশ্যে উপদেষ্টা বলেন, গবাদিপশুতে লাম্পি স্কিন ডিজিস (এলএসডি) হওয়ার ফলে চামড়ায় কোনো প্রভাব পড়ে কিনা তা গবেষণা করে দেখতে হবে। তিনি বলেন, কৃষিসহ অন্যান্য খাতে প্রণোদনা দেওয়া হলেও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে এখনও পর্যন্ত প্রণোদনা দেওয়া হয়নি। উপদেষ্টা প্রত্যাশা করেন সংশোধিত বাজেটে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে প্রণোদনা দেওয়া হবে। তিনি বলেন, তবে যতদূর জানতে পেরেছি বাজেটে এ খাতে খামারিদের জন্য তিনশ তিন কোটি টাকা ভরতুকি হিসেবে দেওয়া হয়েছে।
এর অগে রাজশাহীর গোদাগাড়ীস্হ বিএলআরআই আঞ্চলিক কেন্দ্রে ‘উন্নত প্রযুক্তিতে স্বাস্থ্যসম্মত, নিরাপদ ও ভ্যালু এডেড পোল্ট্রি উৎপাদন এবং বাজারজাতকরণ’ শীর্ষক খামারি প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা বলেন, উন্নত প্রযুক্তি বৃদ্ধির মাধ্যমে ডিমের সংখ্যা বাড়াতে পারলে সকলের উপকার হবে পাশাপাশি সাধারণ মানুষের আমিষের যোগান দিবে কারণ ডিম সাশ্রয়ী এবং সহজলভ্য। আমরা যদি মুরগি ও ডিমের উৎপাদন বাড়াতে পারি তাহলে দেশের আমিষের ঘাটতি পূরণ হবে। পশুপালন নিরাপদ করার ক্ষেত্রে অতিমাত্রায় অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ না করা জরুরি, কারণ খাদ্যের মাধ্যমে মানব শরীরে যদি অ্যান্টিবায়োটিক প্রবেশ করে; তা রোধ করা কঠিন। এসময় প্রশিক্ষণার্থীদের নিরাপদ ফিড উৎপাদন ও সারাদেশে ছোট ছোট খামারি গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে স্থানীয় খামারিরা প্রশিক্ষণ সম্পর্কিত তাদের অভিজ্ঞতা ও সমস্যা তুলে ধরেন।
বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএলআরআই)-এর মহাপরিচালক ড. শাকিলা ফারুকের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ দপ্তরের পরিচালক ডা. আনন্দ কুমার অধিকারী এবং বিভাগীয় মৎস্য অধিদপ্তরের পরিচালক মো: সাইফুদ্দিন। বিএলআরআই-এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ও জেলা মৎস্য কর্মকর্তাবৃন্দ, খামারি প্রতিনিধি, সরকারি-বেসরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
#
মামুন/রানা/আলী/শফিক/২০২৫/১৮২১ ঘন্টা
Handout Number: 3832
Tough Action Against Illegal Stone Extractors: Adviser Rizwana Hasan in Sylhet
Sylhet, 14 June 2025:
Syeda Rizwana Hasan, Adviser to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change and the Ministry of Water Resources, has stated that strict legal action will be taken against those who are illegally extracting stones—public property. She mentioned that the police and district administration will carry out enforcement actions against those involved.
In a media briefing at the Sylhet Circuit House today, the Adviser said, “The damage caused by overloaded stone-laden trucks far outweighs the revenue the government earns from stone quarries.” She added that only 6 percent of the stones used in the country are sourced locally. We cannot afford to destroy our invaluable natural resources to meet this minimal demand.
The Enviroment Adviser stressed the need for collective action to preserve Sylhet’s unique natural diversity. She emphasized inter-departmental coordination and regular information exchange in protecting rivers and wetlands, managing excavated sand, and conserving hills and hillocks. She instructed officials to eliminate single-use plastics in government offices and called for installing signboards on hills and hillocks that clearly prohibit cutting.
To mitigate flood risks, Rizwana Hasan gave directives to the Water Development Board. She also instructed the Forest Department to replace Acacia auriculiformis (Akashmoni) trees by planting native species. Additionally, she urged that electricity supply to illegal stone crushing machines be disconnected.
Muhammad Fouzul Kabir Khan, Adviser to the Ministry of Power, Energy and Mineral Resources, also gave guidance during the meeting.
Among others present at the exchange of views were Md. Saiful Islam, Secretary of the Energy and Mineral Resources Division; Khan Md. Reza-un-Nabi, Divisional Commissioner of Sylhet; Md. Sher Mahbub Murad, Deputy Commissioner of Sylhet; Humayun Kabir, Divisional Forest Officer; and Ferdous Anwar, Director of the Department of Environment, Sylhet.
Earlier in the day, the Enviroment Adviser held a meeting with officials from the Department of Environment, Forest Department, Water Development Board, and other relevant agencies, discussing the protection of Sylhet's environment, forest conservation, and river and water resource management.
#
Dipankar/Rana/Ali/Shafiq/2025/1913 Hrs
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৮৩১
অবৈধ পাথর উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে
-পরিবেশ উপদেষ্টা
সিলেট, ৩১ জ্যৈষ্ঠ (১৪ জুন):
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, দেশের সম্পদ পাথর যারা বেআইনিভাবে উত্তোলন করছে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ বিষয়ে জড়িতদের বিরুদ্ধে পুলিশ ও জেলা প্রশাসন অভিযান পরিচালনা করবে।
আজ সিলেট সার্কিট হাউজে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
পরিবেশ উপদেষ্টা জানান, দেশে ব্যবহৃত পাথরের মাত্র ৬ শতাংশ আসে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে। এই সামান্য প্রয়োজন মেটাতে আমাদের অমূল্য প্রাকৃতিক সম্পদ ধ্বংস করা যাবে না। তিনি আরো বলেন, সরকার পাথর কোয়ারি থেকে যে রাজস্ব পায়, তার চেয়ে বেশি ক্ষতি হচ্ছে অতিরিক্ত ওজনের ট্রাক চলাচলের কারণে।
উপদেষ্টা আরো বলেন, সিলেটের অনন্য প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য রক্ষায় আমাদের সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। তিনি নদী ও হাওর রক্ষা, খননকৃত বালুর ব্যবস্থাপনা, পাহাড়-টিলা সংরক্ষণে দপ্তরসমূহের মধ্যে সমন্বয় ও তথ্য বিনিময়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি সরকারি অফিসে সিঙ্গেল-ইউজ প্লাস্টিক বন্ধে নির্দেশনা দেন এবং পাহাড়-টিলা কাটায় ‘না’ বোঝাতে সাইনবোর্ড স্থাপনের নির্দেশ দেন। এছাড়া, বন্যা নিয়ন্ত্রণে পানি উন্নয়ন বোর্ড এবং আকাশমণি গাছ কেটে স্থানীয় প্রজাতির গাছ রোপণের জন্য তিনি বন বিভাগের কর্মকর্তাদের নির্দেশ প্রদান করেন উপদেষ্টা। একইসাথে অবৈধ স্টোন ক্রাশিং মেশিনে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের তাগিদও দেন তিনি।
দিক নির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। মতবিনিময় সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মো. সাইফুল ইসলাম, সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার খান মো. রেজা-উন-নবী, জেলা প্রশাসক মো. শের মাহবুব মুরাদ, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির এবং পরিবেশ অধিদপ্তর সিলেটের পরিচালক ফেরদৌস আনোয়ার।
এর আগে উপদেষ্টা পরিবেশ অধিদপ্তর, বন বিভাগ, পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে সিলেট অঞ্চলের পরিবেশ রক্ষা, বন সংরক্ষণ এবং নদী ও পানি ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা করেন।
#
দীপংকর/রানা/আলী/শফিক/২০২৫/১৮২১ ঘন্টা
Handout Number: 3830
Comprehensive Master Plan for Eco-Tourism in Sylhet Including Jaflong
Government to Emphasize Alternative Livelihoods
– Environment Adviser
Gowainghat, 14 June:
Environment, Forest and Climate Change Adviser and Water Resources Adviser to the Government, Syeda Rizwana Hasan, has announced that a comprehensive master plan will be developed to promote eco-friendly tourism in Jaflong and other tourist destinations in Sylhet. The master plan will prioritize creating alternative livelihood opportunities for workers currently involved in stone extraction, she added.
The Adviser made these remarks while speaking to journalists after visiting the Jaflong area today. Muhammad Fouzul Kabir Khan, Adviser to the Ministry of Power, Energy and Mineral Resources, was present at this time.
The Environment Adviser further stated that the Ministries of Civil Aviation and Tourism; Power, Energy and Mineral Resources; and Environment, Forest and Climate Change will work in coordination to implement this plan. ‘No more leases will be issued for stone extraction in environmentally critical areas like Jaflong,’ she said, adding that the government will consult stakeholders to explore sustainable eco-tourism models for these scenic areas. Responding to a question from journalists, the Adviser also expressed concern that excessive sand and stone extraction is disrupting the natural flow of rivers.
Mineral Resources Adviser said that due to the cessation of stone extraction in Jaflong, the existing stone crushers in the area will be removed. Unauthorized extraction activities will remain strictly prohibited.
Among others present during the visit were Secretary of the Energy and Mineral Resources Division Mohammad Saiful Islam, Sylhet Divisional Commissioner Khan Md. Rezaul Nabi, Deputy Commissioner Mohammad Sher Mahbub Murad, Superintendent of Police Mohammad Mahbubur Rahman, Divisional Forest Officer Md. Humayun Kabir, and Director of the Department of Environment, Sylhet, Ferdous Anwar.
Earlier, both advisers visited various sites in Jaflong by boat and discussed possible development plans. They also planted tree saplings at the Jaflong Stone Museum and Haripur Rest House.
#
Dipankar/Rana/Ali/Shafiq/2025/1534 Hrs
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৮২৯
পরিবেশবান্ধব পর্যটন উন্নয়নে জাফলংসহ সিলেটে মহাপরিকল্পনা
বিকল্প কর্মসংস্থানে গুরুত্ব দেবে সরকার
-পরিবেশ উপদেষ্টা
গোয়াইনঘাট, ৩১ জ্যৈষ্ঠ (১৪ জুন):
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, সিলেটের জাফলংসহ বিভিন্ন পর্যটন এলাকায় পরিবেশবান্ধব ইকো-ট্যুরিজম উন্নয়নে মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে। এ মহাপরিকল্পনায় পাথর উত্তোলনের সঙ্গে জড়িত শ্রমিকদের জন্য বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা প্রাধান্য পাবে।
আজ সিলেটের জাফলং এলাকা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। এসময় বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান উপস্থিত ছিলেন।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, পরিবেশগতভাবে সংকটাপন্ন জাফলংয়ের মতো এলাকায় পাথর উত্তোলনের জন্য আর ইজারা দেওয়া হবে না। এর পরিবর্তে এই সৌন্দর্য্যমণ্ডিত এলাকাগুলোতে পরিবেশবান্ধব পর্যটনের কৌশল নির্ধারণে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করবে সরকার। এছাড়া, তিনি অতিরিক্ত পাথর ও বালু উত্তোলনে নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ বিঘ্নিত হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন। তিনি আরো বলেন, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ এবং পরিবেশ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সমূহ যৌথভাবে এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কাজ করবে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা বলেন, জাফলংয়ে পাথর উত্তোলন বন্ধ থাকায় এখানকার স্টোন ক্রাশারগুলো অপসারণ করা হবে। অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন বন্ধ থাকবে।
এসময় জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মো. সাইফুল ইসলাম, সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার খান মো. রেজা-উন-নবী, জেলা প্রশাসক মো. শের মাহবুব মুরাদ, পুলিশ সুপার মো. মাহবুবুর রহমান, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির ও পরিবেশ অধিদপ্তর সিলেটের পরিচালক ফেরদৌস আনোয়ারসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে উপদেষ্টাদ্বয় জলযানে জাফলংয়ের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখেন এবং উন্নয়ন পরিকল্পনা নিয়ে মতবিনিময় করেন। তাঁরা জাফলং স্টোন মিউজিয়াম ও হরিপুর রেস্ট হাউজে গাছের চারা রোপণও করেন।
#
দীপংকর/রানা/আলী/শফিক/২০২৫/১৫২৩ঘন্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৮২৮
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের রক্ষণাবেক্ষণ প্রকৌশলীর মৃত্যুতে তথ্য উপদেষ্টার শোক
ঢাকা, ৩১ জ্যৈষ্ঠ (১৪ জুন):
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের রক্ষণাবেক্ষণ প্রকৌশলী মোহাম্মদ আজিম উদ্দীনের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মোঃ মাহফুজ আলম।
আজ এক শোকবার্তায় উপদেষ্টা মরহুমের বিদেহ আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। এসময় তিনি বলেন, মোহাম্মদ আজিম উদ্দীন একজন দক্ষ কর্মকর্তা ছিলেন। চাকরিতে তিনি নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন।
রক্ষণাবেক্ষণ প্রকৌশলী মোহাম্মদ আজিম উদ্দীনের মৃত্যুতে আরো শোক প্রকাশ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবা ফারজানা, গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ নিজামূল কবীর, বিসিএস ইনফরমেশন এসোসিয়েশনের সভাপতি আবুল কালাম মোহাম্মদ শামসুদ্দিন ও মহাসচিব মোঃ মামুন অর রশিদ।
#
মামুন/রানা/আলী/শফিক/২০২৫/১৫১৩ ঘণ্টা