Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৮ জুন ২০২৫

তথ্যবিবরণী ১৭ জুন ২০২৫

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর: ৩৮৬২

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ৩ আষাঢ় (১৭ জুন):

 

          স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী গতকাল সোমবার সকাল ৮টা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৮ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ সময় ৩১২ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৫ দশমিক ৭৭ শতাংশ। 

 

          গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। জানুয়ারি ২০২৫ হতে এ পর্যন্ত ৭ জন এবং ২০২০ সালে করোনা মহামারি শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৫০৬ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন।

 

#

 

 রিজওয়ানুর/মাহমুদুল/রানা/রফিকুল/সেলিম/২০২৫/২২৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ৩৮৬১

 

উজবেকিস্তানের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও ইনোভেশন এবং কৃষি মন্ত্রী সাথে রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

                           

তাসখন্দ (উজবেকিস্তান), ১৭ জুন:

 

উজবেকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম আজ উজবেকিস্তানের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও ইনোভেশন মন্ত্রী কনগ্রাতবে শারিপোভের সাথে তাঁর কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ও নীতির ওপর আলোচনা করেন। বাংলাদেশ-উজবেকিস্তানের শিক্ষা সহযোগিতাকে সম্প্রসারণের ওপর জোর দেন। উজবেকিস্তান স্টেট ইউনিভার্সিটি অভ্‌ ওয়ার্ল্ড ল্যাঙ্গুয়েজে বাংলা ভাষা শিক্ষা কোর্স চালুর বিষয়ে মন্ত্রীকে অবহিত করেন। দু’দেশের মধ্যে শিক্ষক ও শিক্ষার্থী বিনিময়ের গুরুত্ব উল্লেখ করেন। সরকারি পর্যায়ে পারস্পরিক সমঝোতার ভিত্তিতে বৃত্তি প্রবর্তন করা  যেতে পারে বলে তিনি যোগ করেন। দু’দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ইতোমধ্যে সম্পাদিত বিভিন্ন  সমঝোতা স্বারকসমূহ  বাস্তবায়নের জন্য রাষ্টদূত মন্ত্রীর সহযোগিতা কামনা করেন।

 

মন্ত্রী শারিপোভ উজবেকিস্তানের শিক্ষার মান ও অগ্রগতি অবহিত করে বাংলাদেশ ও উজবেকিস্তানের মধ্যে চিকিৎসা, বস্ত্র, তথ্যপ্রযুক্তি ও কৃষি খাতে শিক্ষা ও গবেষণা সহযোগিতার সম্ভাবনা ও সুযোগ রয়েছে বলে মন্তব্য করেন। উজবেকিস্তানের বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা কম উল্লেখ করে তিনি সংখ্যা বৃদ্ধির ব্যাপারে রাষ্ট্রদূতকে অনুরোধ করেন। দু'দেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতার স্মারক স্বাক্ষরের বিষয়ে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

 

একই দিন রাষ্ট্রদূত উজবেকিস্তানের কৃষি মন্ত্রী ইব্রোহিম আব্দুরাখিমোনোভের সাথে সাক্ষাৎ করেন।  দু’দেশের মধ্যে খাদ্য ও পানি নিরাপত্তা, কৃষিতে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত চ্যালেঞ্জসমূহ, কৃষিখাতে অভিজ্ঞতা, প্রযুক্তি ও বিশেষজ্ঞদের আদান-প্রদানের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। দু’দেশের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।

 

এ সময় দূতাবাসের মিনিস্টার মোঃ নাজমুল আলম-সহ অন্যান্য কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

বাংলাদেশ দূতাবাস, তাসখন্দ/মাহমুদুল/রানা/রফিকুল/সেলিম/২০২৫/২১৩৫ ঘণ্টা

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ৩৮৬০

 

এইচএসসি পরীক্ষায় অনুপস্থিতির একটি কারণ বাল্যবিবাহ

                                               -- শিক্ষা উপদেষ্টা

                           

ঢাকা, ৩ আষাঢ় (১৭ জুন):

 

শিক্ষা উপদেষ্টা ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেছেন, পত্র পত্রিকায় এসেছে এইচএসসি পরীক্ষায় অনুপস্থিতির একটি কারণ বাল্যবিবাহ। বাল্যবিবাহের কারণে অনেক ছাত্রী স্কুল ও কলেজ থেকে ঝরেপড়ে। বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ করতে হলে পরিবার থেকে শুরু করে সমাজের সকল স্তরের জনগণকে সচেতনতার সাথে কাজ করতে হবে। রাষ্ট্রের একার পক্ষে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ সম্ভব না। ছাত্র-ছাত্রীদের যাতে বাল্যবিবাহ না হয়, শিক্ষকদের দায়িত্বের সাথে এ বিষয়ে কাজ করতে হবে।

 

আজ ঢাকায় বাংলাদেশ পরিবার পরিকল্পনা সমিতি (এফপিএবি)-এর অডিটোরিয়ামে ‘Future Nation’ শীর্ষক সেমিনারে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

 

উপদেষ্টা বলেন, আমাদের মৌলিক অধিকারের মধ্যে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধিকার। বর্তমান সরকারের শ্বেতপত্র-সহ বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনার আলোকে ভবিষ্যতে এ অধিকারগুলোর বিষয়ে জনসাধারণের জন্য কাজ করা হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

 

রফিকুল আবরার বলেন, আলোচনায় ওঠে এসেছে ডেলিভারির ক্ষেত্রে যেখানে শতকরা ১০ ভাগ সিজারের প্রয়োজন হয়, সেখানে শতকরা ৫০ ভাগ সিজার হয়ে থাকে। এটাকে বন্ধ করতে হবে। এক্ষেত্রে ডাক্তারদের বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েশনকে ভূমিকা রাখতে হবে। সরকার এটা বন্ধ করতে গেলে হইচই পড়বে—বলা হবে সরকার ডাক্তারদের কাজে বাধা দিচ্ছে। এক্ষেত্রে ডাক্তারদের ভূমিকা রাখতে হবে। তিনি বলেন, আমরা এক সময়ে গ্রামের প্রান্তিক এলাকায় ফ্যামিলি প্ল্যানিংয়ের কার্যক্রম অনেক দেখতে পেতাম কিন্তু এখন আর আগের মতো কার্যক্রম দেখা যায় না।

 

শিক্ষা উপদেষ্টা আরো বলেন, আমরা প্রজা হয়ে গিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম আমাদের জীবন চলে যাবে নাগরিক হিসেবে না, প্রজা হিসেবে। সেখান থেকে আমাদের উদ্ধার করেছে তরুণ প্রজন্ম,  শ্রমজীবী মানুষ ও রাজনৈতিক দলসমুহ।  বিভিন্ন জাতীয় ইস্যুতে এখন আমরা নাগরিক হিসেবে কথা বলছি। অধিকার বিবর্জিত প্রজা থেকে এখন আমরা সমৃদ্ধ নাগরিকে পরিণত হয়েছি। বিভিন্ন অস্থিরতা থাকলেও একটা সুন্দর সময় আমাদের এখন দ্বারে উপনীত হয়েছে। তাই তরুণদের প্রতি চড়াও না হয়ে তাদের  সিদ্ধান্তের ও পছন্দের প্রতি আমাদের সম্মান থাকতে হবে।  তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমাদের গুরুত্বের সাথে কাজ করতে হবে।

 

এফপিএবি’র সভাপতি মাসুদ মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আশরাফী আহমদ।

 

#

 

সিরাজ/মাহমুদুল/রানা/রফিকুল/সেলিম/২০২৫/২১২৫ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                 Number: 3859

Advisor Rizwana Hasan calls for Tech-Driven

Solutions to Environmental changes challenges
Dhaka, 17 June:

            Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change and the Ministry of Water Resources, held a meeting today at her office in the Bangladesh Secretariat with a delegation from Kumi Analytics, a Singapore-based technology company specializing in satellite and AI-driven environmental monitoring. The delegation was led by Clinton Libbey, Co-Founder and Managing Director of the company.

            During the meeting, Clinton Libbey introduced Kumi Analytics’ work in integrating satellite imagery with artificial intelligence to generate actionable insights for sustainability. Their technology enables governments to track water pollution, monitor turbidity levels, identify sources of industrial discharge, and assess forest carbon stocks. He explained how these tools could support real-time decision-making in regions with limited infrastructure, such as Bangladesh.

            Advisor Rizwana Hasan outlined three key priorities for the Ministry of Environment, Forest and Climate Change and the Ministry of water Resources. The first priority is establishing effective online monitoring of polluting industries, particularly those located near ecologically sensitive water bodies. Citing the industrial cluster along the Turag River comprising 26 factories, she called for a technical solution that can monitor pollution control systems in real time, without placing undue burden on all industries.

            The Advisor emphasized the need for enhanced forest surveillance technology to prevent illegal logging without putting forest officials at risk. She recommended installing CCTV cameras at forest entry and exit points, and expressed interest in satellite-based monitoring systems that could detect thinning of forest cover. She inquired whether cost-effective, real-time surveillance technologies are available and feasible for Bangladesh.

            The Environment Advisors candidly expressed skepticism about market-based conservation mechanisms like carbon credits. “People in this part of the world have protected forests for generations without putting a price tag on nature,” she stated. “I don’t believe in turning ecosystems into commodities.” Nonetheless, she acknowledged the importance of accurate carbon stock estimation through technology, provided it is used for authentic conservation purposes.

            In response, the Kumi team discussed several applicable tools, including synthetic aperture radar (SAR) for forest mapping in cloudy conditions, optical sensors for detailed carbon estimation, and audio sensors that can detect chainsaw activity and alert enforcement authorities in real time.

            Rizwana Hasan expressed strong interest in further collaboration and proposed a virtual follow-up meeting. She requested a detailed technical briefing and indicative pricing to assess the feasibility of piloting these technologies in one forest area and one industrial cluster. She also recommended involving national experts in future discussions to ensure informed and scalable implementation.

            The meeting concluded on an optimistic note, with both parties committed to exploring a collaborative path forward for deploying advanced environmental technologies in Bangladesh.

#

Dipankar/Mahmudul/Rana/Ferdows/Rafiqul/Joynul/2025/2140 hours 
 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ৩৮৫৮

সংসদ সদস্যগণ অর্থবিল এবং আস্থাভোট ছাড়া স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পারবেন

                                                                                      --- অধ্যাপক আলী রীয়াজ

ঢাকা, ৩ আষাঢ় (১৭ জুন):

          জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, সংবিধানের ৭০ নং অনুচ্ছেদের বিদ্যমান বিধান পরিবর্তন করে জাতীয় সংসদের সদস্যগণ অর্থবিল এবং আস্থাভোট প্রদানের ক্ষেত্রে নিজ দলের প্রতি অনুগত থাকবেন। কিন্তু, অন্য যেকোনো বিষয়ে তারা স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পারবেন৷ এ বিষয়ে সকল রাজনৈতিক দল একমত হয়েছে।

          আজ ঢাকায় ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনার দ্বিতীয় দিন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফকালে আলী রীয়াজ এসব কথা বলেন। এ সময় কমিশনের সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

          ৪টি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের মধ্য থেকে নির্বাচনের সিদ্ধান্তে ঐকমত্য হয়েছে বলে উল্লেখ করেন আলী রীয়াজ। তিনি জানান, রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে পাবলিক একাউন্টস্ কমিটি, প্রিভিলেজ কমিটি, এস্টিমেশন কমিটি এবং পাবলিক আন্ডারটেকিংস কমিটি-সহ জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ক জাতীয় সংসদের স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে আসনের সংখ্যানুপাতে বিরোধীদলের মধ্য থেকে নির্বাচন করার ব্যাপারে সকলে একমত হয়েছেন। এছাড়া সংসদে নারীদের জন্য ১০০ আসনের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্য পোষণ করেছে। তবে, তাদের নির্বাচন পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

          আজকের আলোচনায় রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে প্রধান বিচারপতি নিয়োগে সংবিধানে বিদ্যমান ব্যবস্থা পরিবর্তনের ব্যাপারে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বলে কমিশনের সহ-সভাপতি জানান। তিনি আরো জানান, এ বিষয়ে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া বাকি রাজনৈতিক দল একমত হয়েছে। আগামীতে পুনর্বার আলোচনার মাধ্যমে এ বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানো যাবে৷

          জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে আজকের আলোচনায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), গণঅধিকার পরিষদ, গণসংহতি, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি-সহ ২৯টি রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করে। আগামীকাল সকাল ১১টায় আবার রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনায় বসবে কমিশন। এতে আজকের অসমাপ্ত

আলোচনা-সহ জাতীয় সংবিধান কাউন্সিল (এনসিসি), রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি, জেলা সমন্বয় কাউন্সিল বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে৷

          জাতীয় ঐকমত্য কমিশন হতে আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এসব তথ্য জানানো হয়।

#

পবন/মাহমুদুল/রানা/রফিকুল/কনক/জয়নুল/২০২৫/২০৩০ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                   Number:  3857

A Concrete Action Plan to Protect the Sundarbans
                                             -- Syeda Rizwana Hasan


Dhaka, June 17: 

The government will formulate a concrete action plan to protect the Sundarbans, announced Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change and the Ministry of Water Resources.

The Advisor made this statement today while presiding over a meeting on the Strategic Environmental Assessment (SEA), held at the Ministry’s conference room.

‘The Sundarbans is our only one. We all must come together to save it,’ the Environment Advisor emphasized. She stressed the need for not only a solid action plan but also an effective coordination mechanism to ensure implementation. She noted that if any risks to the Sundarbans are identified, both the Department of Forests and the Department of Environment must immediately raise the issue, prompting timely action by relevant government agencies.

Rizwana Hasan also instructed the Department of Environment to monitor the environmental impacts of cement factories in the southwest region. Additionally, she called upon the Ministry to prepare a clear and immediate work plan to determine urgent conservation actions.
Highlighting the importance of a bottom-up process for Sundarbans conservation, she said, ‘The capacity of the Forest Department must be enhanced to prevent illegal activities.’
The meeting was attended by Secretary to Ministry of Environment, Forest and Climate Change Dr. Farhina Ahmed, Additional Secretary Mohammad Navid Shafiullah and Dr. Fahmida Khanom, Director General of Department of Environment Dr. Md. Kamruzzaman, Chief Conservator of Forests Md. Amir Hossain Chowdhury, Executive Director of CEGIS Malik Fida A Khan.

 

Earlier in the day, the Advisor also presided over the Wildlife Advisory Board meeting.

 

#

Dipankar/Mahmudul/Rana/Ferdows/Mosharraf/Salim/2025/2030 Hours

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ৩৮৫৬

 

সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে

                       -- পরিবেশ ও বন উপদেষ্টা

                           

ঢাকা, ৩ আষাঢ় (১৭ জুন):

 

সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান তৈরি করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। আজ পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত স্ট্র্যাটেজিক এনভায়রনমেন্টাল অ্যাসেসমেন্ট (SEA) সংক্রান্ত এক গুরুত্বপূর্ণ সভায় সভাপতির বক্তব্যে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

 

পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘সুন্দরবন আমাদের একটাই। সবাই মিলে সুন্দরবনকে বাঁচাতে হবে।’ তিনি কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান তৈরির পাশাপাশি একটি কার্যকর সমন্বয় কাঠামো (কোঅর্ডিনেশন মেকানিজম) গঠনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তাঁর মতে, সুন্দরবনের কোনো ঝুঁকি চিহ্নিত হলে বন অধিদপ্তর ও পরিবেশ অধিদপ্তর তা দ্রুত উত্থাপন করবে এবং সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগসমূহ বাস্তবায়নে পদক্ষেপ নেবে।

 

দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সিমেন্ট ফ্যাক্টরিগুলোর পরিবেশগত প্রভাব মনিটরিং করতে পরিবেশ অধিদপ্তরকে নির্দেশ দেন উপদেষ্টা। এছাড়া জরুরিভিত্তিতে কী কী কাজ করা যায়, তা নির্ধারণের জন্য মন্ত্রণালয়কে একটি সুস্পষ্ট ওয়ার্কপ্ল্যান প্রণয়নের আহ্বান জানান। সুন্দরবন সংরক্ষণে ‘বটম-আপ প্রসেস’ বাস্তবায়নের ওপরও তিনি গুরুত্ব দেন এবং বলেন, ‘অবৈধ কার্যক্রম প্রতিরোধে বন বিভাগের দক্ষতা বাড়াতে হবে।’

 

সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ নাভিদ শফিউল্লাহ ও ড. ফাহমিদা খানম, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মোঃ কামরুজ্জামান, বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মোঃ আমীর হোসাইন চৌধুরী এবং সিইজিআইএস এর নির্বাহী পরিচালক মালিক ফিদা এ খান উপস্থিত ছিলেন।

 

এর আগে উপদেষ্টা বন্যপ্রাণী উপদেষ্টা বোর্ডের সভায়ও সভাপতিত্ব করেন।

 

#

দীপংকর/মাহমুদুল/রানা/ফেরদৌস/মোশারফ/সেলিম/২০২৫/২০২৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর: ৩৮৫৫

দেশীয় জাতের গবাদিপশু বিশ্বমানের পর্যায়ে উন্নীত করা সম্ভব

                                                                --- প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

সাভার (ঢাকা), ৩ আষাঢ় (১৭ জুন):

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘দেশীয় জাতের গবাদিপশু উৎপাদনে যথাযথ সহায়তা ও সঠিক পদ্ধতি নিশ্চিত করা গেলে এগুলোকে বিশ্বমানের পর্যায়ে উন্নীত করা সম্ভব’। তিনি বলেন, গবাদিপশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষা প্রয়োজন হলে পশুখাদ্যের গুণগতমান ও উপাদান নিয়ে গবেষণা জোরদার করতে হবে।

          উপদেষ্টা আজ সাভার-সহ বিসিএস লাইভস্টক একাডেমিতে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প (এলডিডিপি) -এর মাধ্যমে নবনির্মিত ডরমিটরি ভবনের (হোয়াইট হল) উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          প্রাণিসম্পদ খাতের উন্নয়নে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণের গুরুত্ব তুলে ধরে উপদেষ্টা বলেন, নতুন ডরমিটরি ও মনোরম পরিবেশে প্রশিক্ষণের ফলে প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাদের দক্ষতা বাড়বে; যার সুফল পাবেন দেশের খামারিরা। তিনি বলেন উপজেলা ও জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা এবং ভেটেরিনারি চিকিৎসকদের সহযোগিতা ও সচেতনতা বৃদ্ধির কারণে এ বছর কোরবানিতে গবাদিপশু সুস্থ ও সবল ছিল।

          শিল্প-কারখানাভিত্তিক পশু পালন জলবায়ু পরিবর্তনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে উল্লেখ করে প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, এই প্রবণতা অব্যাহত থাকলে দেশের প্রান্তিক খামার ব্যবস্থা ধ্বংসের মুখে পড়বে। তিনি আরো বলেন, বর্তমানে খামারিরা যেভাবে গবাদিপশু পালন করছেন, তাতে রোগ প্রতিরোধে কার্যকর টিকা উদ্ভাবন ও প্রয়োগ অত্যন্ত জরুরি।

          কৃষির মতো প্রাণিসম্পদখাতে ভর্তুকি দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ভর্তুকি প্রদানের মাধ্যমে খামারিরা সরাসরি উপকৃত হবেন। এ বিষয়ে সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনা চলছে। তিনি আরো বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত ও শহিদ পরিবারের কল্যাণে নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। এ উদ্যোগে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়কেও যুক্ত করা হয়েছে। এই খাতের কর্মকর্তাদের শুধু শহিদ ও আহত পরিবারের সদস্যদের নয়; অন্য তরুণদেরও উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে আহ্বান জানান তিনি।

          এরপর উপদেষ্টা কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামারের বিভিন্ন কার্যক্রম ঘুরে দেখেন এবং খামারের বর্তমান অবস্থা ও কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত খোঁজ-খবর নেন। এছাড়া তিনি কেন্দ্রীয় কৃত্রিম প্রজনন ল্যাবরেটরি পরিদর্শন করেন।

          প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মোঃ আবু সুফিয়ানের সভাপতিত্বে বিসিএস লাইভস্টক একাডেমির পরিচালক ডা. এ. কে. এম. হুমায়ুন কবীর, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পরিচালক ডা. বেগম শামছুননাহার আহম্মদ, মোঃ শাহজামান খান, এলডিডিপি প্রকল্পের চিফ টেকনিক্যাল কো-অর্ডিনেটর ড. মোঃ গোলাম রব্বানীসহ প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ও বিসিএস লাইভস্টক একাডেমির কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

#

মামুন/মাহমুদুল/ফেরদৌস/মোশারফ/কনক/জয়নুল/২০২৫/১৯২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                              নম্বর: ৩৮৫৪

সিডনিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১০ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

সিডনি (অস্ট্রেলিয়া), ১৭ জুন:

অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে তিন দিনব্যাপী ‘গ্লোবাল সোর্সিং এক্সপো সিডনি-২০২৫’ আজ শুরু হয়েছে। এ আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের উদ্যোগে বাংলাদেশি ১০টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর অর্থায়নে তৈরি পোশাক সামগ্রী প্রদর্শন করছে ৮টি পোশাক উৎপাদক ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া তৈরি পোশাক শিল্পের আরো ২টি বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান ব্যক্তিগত উদ্যোগে এ প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছে।

সিডনী গ্লোবাল সোর্সিং এক্সপোতে বাংলাদেশি রপ্তানি পণ্যসামগ্রীর প্রদর্শনী কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার এফ এম বোরহান উদ্দীন। এ সময় কমার্শিয়াল কাউন্সেলর রনি চাকমা, আয়োজক প্রতিষ্ঠানের পরিচালক জুলি হল্ট, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

এ প্রদর্শনীতে বিশ্বের ১২টি দেশের প্রায় ৬০০ উৎপাদক ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার সিডনি ও মেলবোর্নে এ ধরনের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনী বছরে দু’বার অনুষ্ঠিত হয়। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এ আয়োজন পণ্য প্রদর্শনী, নতুন বাজার অনুসন্ধান ও পারস্পরিক যোগাযোগ স্থাপনে আমদানি ও রপ্তানিকারক এবং উৎপাদক ও সরবরাহকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে।

অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যসামগ্রীর প্রায় শতকরা ৯৩ ভাগই তৈরি পোশাক সামগ্রী। বর্তমানে বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়ার ২৩তম বাণিজ্যিক অংশীদার।

#

রনি/তৌহিদ/শাহিদা/ফাতেমা/মেহেদী/রমজান/আসমা/২০২৫/১৩৫০ ঘণ্টা

2025-06-17-18-20-32e7bc4db75c905a8db9f9bae1aa7df7.docx