তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৪৭০
বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালন উপলক্ষে কর্মসূচি
ঢাকা, ২৪ আষাঢ় (৮ জুলাই) :
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশে আগামী ১১ জুলাই বৃহস্পতিবার ‘বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস’ পালিত হতে যাচ্ছে। এ বছর দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘২৫ ণবধৎং ড়ভ ঃযব ওঈচউ : অপপবষবৎধঃরহম ঃযব চৎড়সরংব’ যার বাংলা ভাবানুবাদ করা হয়েছে ‘জনসংখ্যা ও উন্নয়নে আন্তর্জাতিক সম্মেলনের ২৫ বছর : প্রতিশ্রুতির দ্রুত বাস্তবায়ন’।
দিবসটি উপলক্ষে আগামী ১১ জুলাই সকাল ৯ টায় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজা থেকে একটি র্যালি শুরু হয়ে ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে গিয়ে শেষ হবে। র্যালি শেষে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসের জাতীয় পর্যায়ের উদ্বোধন অনুষ্ঠান কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। স¦াস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ও পুরস্কার বিতরণ করবেন মর্মে সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন।
বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে জাতীয় পর্যায়ে দেশের সকল বিভাগ, জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ে বিভিন্ন কর্মসূচি - প্রেস ব্রিফিং, র্যালি, উদ্বোধন অনুষ্ঠান, আলোচনা সভা, স¥রণিকা প্রকাশ, জাতীয় দৈনিকে ক্রোড়পত্র প্রকাশ, পরিবার পরিকল্পনা সেবা প্রদানকারীদের মধ্য থেকে শ্রেষ্ঠ কর্মী/প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কার প্রদান, পরিবার পরিকল্পনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড প্রদান, টেলিভিশন চ্যানেলে টক শো আয়োজন, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক, সড়ক দ্বীপ ও ফুটওভার ব্রিজ সজ্জিতকরণ ইত্যাদি পালন করা হবে।
#
আহসানুল/মাহমুদ/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/২১১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৪৬৯
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক বিশ্বে অনুসরণীয়
---মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
ঢাকা, ২৪ আষাঢ় (৮ জুলাই) :
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ইতিহাসে অনন্য। প্রতিবেশী এ দু’টি দেশের সম্পর্ক ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক, ভৌগোলিক ও পারস্পরিক বন্ধুত্ব ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ। একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতের অবদান বাংলাদেশ কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করে।
আজ পরিবহন পুল ভবনস্থ নিজ অফিসকক্ষে ভারতের হাইকমিশনার রিভা গাঙ্গুলীর সাথে সাক্ষাৎকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
ভারত সরকারের সহযোগিতার স্মৃতি রক্ষায় বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর মিত্র বাহিনীর দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার ঘোষণার স্থান এবং যৌথবাহিনীর কাছে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের স্থান সংরক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। মন্ত্রী জানান, মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ভারতীয় সেনাবাহিনীর সদস্যদের সম্মাননা জানানোর জন্য ১৫৯৫টি ক্রেস্ট সংরক্ষিত আছে। ভারত সরকার দ্রুততম সময়ে আনুষ্ঠানিকভাবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গকে এ সম্মাননা প্রদানের সুযোগ করে দেবে মর্মে মন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মন্ত্রী বলেন, কিছু দ্বিপাক্ষিক সমস্যা থাকলেও দু’দেশের সম্পর্ক বর্তমানে উল্লেখযোগ্য। দ্বিপাক্ষিক সমস্যাগুলো সমাধানে ভারত সরকার আন্তরিক হবে বলে মন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন। ভারত সরকার প্রদত্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান ও নাতি-নাতনীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদানের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য তিনি ভারত সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
এ সময় মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, সে সময় বিশ্বের পরম প্রতিকূলতার মধ্যেও একমাত্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ব্যক্তিগত দৃঢ়তায় বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে দাঁড়িয়েছিলন। ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তির পরিবেশ বজায় রাখার পেছনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদান প্রশংসনীয়। ভারত-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের সুবর্ণজয়ন্তী বর্ণাঢ্যভাবে উদ্যাপনের প্রস্তাব দিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, পারস্পরিক সহমর্মিতা ও সহযোগিতা যাতে ভবিষ্যতেও অক্ষুণœ থাকে সে বিষয়ে দুই দেশকে এক সাথে কাজ করতে হবে।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব এসএম আরিফুর রহমানসহ মন্ত্রণালয় ও ভারতীয় হাইকমিশনের কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
#
দীপংকর/ফারহানা/রফিকুল/আব্বাস/২০১৯/২১১৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৪৬৯
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক বিশ্বে অনুসরণীয়
---মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
ঢাকা, ২৪ আষাঢ় (৮ জুলাই) :
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ইতিহাসে অনন্য। প্রতিবেশী এ দু’টি দেশের সম্পর্ক ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক, ভৌগোলিক ও পারস্পরিক বন্ধুত্ব ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ। একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতের অবদান বাংলাদেশ কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করে।
আজ পরিবহন পুল ভবনস্থ নিজ অফিসকক্ষে ভারতের হাইকমিশনার রিভা গাঙ্গুলীর সাথে সাক্ষাৎকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
ভারত সরকারের সহযোগিতার স্মৃতি রক্ষায় বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর মিত্র বাহিনীর দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার ঘোষণার স্থান এবং যৌথবাহিনীর কাছে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের স্থান সংরক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। মন্ত্রী জানান, মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ভারতীয় সেনাবাহিনীর সদস্যদের সম্মাননা জানানোর জন্য ১৫৯৫টি ক্রেস্ট সংরক্ষিত আছে। ভারত সরকার দ্রুততম সময়ে আনুষ্ঠানিকভাবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গকে এ সম্মাননা প্রদানের সুযোগ করে দেবে মর্মে মন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মন্ত্রী বলেন, কিছু দ্বিপাক্ষিক সমস্যা থাকলেও দু’দেশের সম্পর্ক বর্তমানে উল্লেখযোগ্য। দ্বিপাক্ষিক সমস্যাগুলো সমাধানে ভারত সরকার আন্তরিক হবে বলে মন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন। ভারত সরকার প্রদত্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান ও নাতি-নাতনীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদানের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য তিনি ভারত সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
এ সময় মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, সে সময় বিশ্বের পরম প্রতিকূলতার মধ্যেও একমাত্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ব্যক্তিগত দৃঢ়তায় বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে দাঁড়িয়েছিলন। ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তির পরিবেশ বজায় রাখার পেছনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদান প্রশংসনীয়। ভারত-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের সুবর্ণজয়ন্তী বর্ণাঢ্যভাবে উদ্যাপনের প্রস্তাব দিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, পারস্পরিক সহমর্মিতা ও সহযোগিতা যাতে ভবিষ্যতেও অক্ষুণœ থাকে সে বিষয়ে দুই দেশকে এক সাথে কাজ করতে হবে।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব এসএম আরিফুর রহমানসহ মন্ত্রণালয় ও ভারতীয় হাইকমিশনের কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
#
দীপংকর/ফারহানা/রফিকুল/আব্বাস/২০১৯/২১১৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৪৬৮
ব্রাসেলসে আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী জনসভায় তথ্যমন্ত্রী
বিভেদ ভুলে দেশের জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করুন
ঢাকা, ২৪ আষাঢ় (৮ জুলাই) :
সকল ভেদাভেদ ভুলে প্রবাসীদেরকে দেশের জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন ইউরোপ সফররত তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ।
শনিবার সন্ধ্যায় ব্রাসেলসে ব্রিজ ইউনিভার্সিটি অভ্ ব্রাসেলসের মিলনায়তনে আয়োজিত আওয়ামী লীগের ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বেলজিয়াম আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘প্রত্যেক প্রবাসী বিদেশে বাংলাদেশের প্রতিনিধি। দেশপ্রেমই তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে পারে। আর সকল ভেদাভেদ ভুলে দেশের জন্য কাজ করার মধ্যেই জীবনের সার্থকতা।’ এ সময় প্রবাসীদের ভোটাধিকার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশ সরকার সমস্ত ব্যবস্থা নিচ্ছে।’
সভায় ব্রিজ ইউনিভার্সিটি অভ্ ব্রাসেলসের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও সে বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক ছাত্র সংগঠনের সাবেক প্রেসিডেন্ট ড. হাছান মাহ্মুদকে নাগরিক সংর্ধনাও দেয়া হয়। মন্ত্রী তার বক্তব্যে ব্রাসেলসে শিক্ষাজীবনের স্মৃতিচারণ করেন।
বেলজিয়াম আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল হকের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর চৌধুরী রতনের সঞ্চালনায় সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন রাষ্ট্রদূত শাহাদাত হোসেন এবং সর্ব ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগের সভাপতি এম নজরুল ইসলাম। সর্ব ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান প্রধান বক্তা হিসেবে এবং ফ্রান্স আওয়াামী লীগের সভাপতি বেনজির আহমেদ সেলিম আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে সভায় বক্তব্য রাখেন।
‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের গণমাধ্যম এখন স্মরণকালে সবচেয়ে বিকশিত ও প্রসারমান উল্লেখ করে ড, হাছান বলেন, ‘বাংলাদেশ টেলিভিশনের সমস্ত অনুষ্ঠান আগামী মাস থেকে সমগ্র ভারতে দেখা যাবে, যা দেশের মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল।’
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ঘোষণা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকার সময় তিনি কখনও নিজেকে স্বাধীনতার ঘোষক বলেননি। সকল সেক্টর কমান্ডার ৫০০ টাকা বেতনে কাজ করতেন। জিয়াউর রহমান তাদের মাঝে একজন।’
বাংলাদেশ আজ উন্নত বিশ্বের অংশ হওয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আগামী কয়েক বছরে বাংলাদেশে ১০০ ভাগ এলাকায় বিদ্যুৎ যাবে।’ আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ড, হাছান এ সময় সর্ব ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগের সাম্প্রতিক কর্মকা-ের প্রশংসা করে বলেন, ‘সর্ব ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগের সভাপতি এম. নজরুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক মজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ইউরোপে আওয়ামী লীগের ঐক্য অটুট থাকবে।’
সভায় বেলজিয়াম আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল হক বলেন, ‘ড. হাছানের দিকনির্দেশনাতেই এক এগারোর সময় গ্রেপ্তার হওয়া শেখ হাসিনার মুক্তির জন্য ইউরোপে আন্দোলন শুরু হয়।’
ফ্রান্স আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এম এ কাশেম, আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের মধ্যে আখতারুজ্জামান, দাউদ খান সোহেল, জহির খান সোহেল, বিধান দেব, হুমাযুন মাসুদ হিমু, রাসেল আহমেদ-সহ আরো অনেকে বক্তব্য রাখেন। ইউরোপের অন্যান্য দেশ থেকেও দলীয় নেতাকর্মীরা এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন। সভা শেষে সাংস্কৃতিক পর্বে স্থানীয় শিশুরা নৃত্য এবং লন্ডন থেকে আগত শিল্পী শতাব্দী কর সংগীত পরিবেশন করে।
এর আগে তথ্যমন্ত্রী ইউরোপিয়ান এক্সটার্নাল একশন সার্ভিসের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অর্থাৎ ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) এর পররাষ্ট্র বিভাগের সচিব গানার ভাইগ্যান্ড (এঁহহধৎ ডরবমধহফ)-এর সাথে বৈঠকে তথ্য ও সম্প্রচার জগতের আধুনিক ও নিরাপদ ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা করেন।
সফর শেষে ৯ জুলাই মঙ্গলবার তথ্যমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা।
#
আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৯২১ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৪৬৭
ঈদুল আজহার আগেই গার্মেন্টসসহ অন্যান্য শিল্প প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকদের বেতন বোনাস পরিশোধের জন্য মালিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান।
আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে প্রতিমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট কোর কমিটির ৪৩তম সভায় মালিক পক্ষের প্রতিনিধিদের প্রতি তিনি এ আহ্বান জানান।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামী মাসের সম্ভাব্য ১২ তারিখে ঈদুল আজহা অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে শ্রমিকদের জুলাই মাসের বেতন-ভাতা এবং বোনাস দিতে হবে। এজন্য প্রতিমন্ত্রী কারখানা মালিকসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে এ বিষয়ে সজাগ হওয়ার পরামর্শ প্রদান করেন।
মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব কেএম আলী আজম জানান, সভায় ঈদুল আজহার আগে বেতন বোনাস নিয়ে সার্বিক শ্রম পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর এবং শ্রম অধিদপ্তরে মনিটরিং সেল গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। ঈদুল আজহার আগে রাস্তায় যানবাহনের চাপ কমাতে পর্যায়ক্রমে ছুটি এবং সংশ্লিষ্ট এলাকায় ব্যাংক খোলা রাখার বিষয়ে ঈদের আগেই ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট কোর কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সভায় মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোল্লা জালাল, রেজাউল হক, সাকিউন নাহার, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব তপন কান্তি ঘোষ, শিল্প পুলিশের মহাপরিচালক আব্দুস সালাম, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক শিবনাথ রায়, শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ মিজানুর রহমান, জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি শুক্কুর মাহমুদ, কার্যকারী সভাপতি ফজলুল হক মন্টু, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিটিএমইএ এবং বিইএফ এর প্রতিনিধি, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ এবং গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।