তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৮৮২
গত ১০ মাসে চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড থেকে সনদ পেয়েছে ৯৪টি চলচ্চিত্র
ঢাকা, ৫ আষাঢ় (১৯ জুন):
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড থেকে গত ১০ মাসে জনসম্মুখে প্রদর্শিত হবে এমন ৯৪টি চলচ্চিত্রকে সনদ প্রদান করা হয়েছে। এর মধ্যে পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা চলচ্চিত্র ৩৮টি, পূর্ণদৈর্ঘ্য ইংরেজি চলচ্চিত্র ২৯টি, স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ১২টি এবং প্রামাণ্যচিত্র ১৫টি।
এছাড়া বিভিন্ন দূতাবাস থেকে প্রেরিত এবং ফিল্ম ক্লাব ও চলচ্চিত্র সংসদ কর্তৃক আয়োজিত উৎসবে প্রদর্শনের জন্য মোট ৪৮৪টি চলচ্চিত্রকে পরীক্ষণপূর্বক বিশেষ সনদ দেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড ১৯টি বাংলা ও ইংরেজি চলচ্চিত্রের ট্রেইলারকে সনদ প্রদান করেছে।
উল্লেখ্য, বর্তমান চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ডে সনদ গ্রহণের জন্য কোনো চলচ্চিত্রের আবেদন অপেক্ষমাণ নেই।
#
মামুন/মাহমুদুল/রফিকুল/কনক/শামীম/২০২৫/১৯৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৮৮০
বিআইডব্লিউটিএ ড্রেজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের উদ্বোধন করেছেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা
মুন্সিগঞ্জ, ৫ আষাঢ় (১৯ জুন):
মুন্সিগন্জের শিমুলিয়ায় আজ বিআইডব্লিউটিএ ড্রেজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের উদ্বোধন করেছেন নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
উদ্বোধনকালে উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশে ইতোপূর্বে ড্রেজিং বিষয়ক কোনো প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান ছিলো না। কিন্তু এটা দরকার ছিলো। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ ( বিআইডব্লিউটিএ), পানি উন্নয়ন বোর্ড-সহ বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সারাদেশেই বছরের বিভিন্ন সময়ে ড্রেজিং কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। কিন্তু আমাদের ড্রেজিং বিষয়ে দক্ষ জনবলের অভাব রয়েছে। এজন্য বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃক ড্রেজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। নিঃসন্দেহে এটি একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এখান থেকে ড্রেজিং বিষয়ক প্রশিক্ষণ গ্রহণের মাধ্যমে আমাদের শিক্ষার্থীদের জন্য দেশে বিদেশের বিভিন্ন খ্যাতনামা ড্রেজিং কোম্পানিগুলোতে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে। এছাড়াও দক্ষ জনবল তৈরির মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠান দেশের ড্রেজিং কার্যক্রমকে আরো কার্যকর ও গতিশীল করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
এছাড়া তিনি মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে একটি ইমার্জেন্সি ফেরিঘাট স্হাপন ও বিদ্যমান শিমুলিয়া নদী বন্দর বহাল রাখার প্রয়োজনীয়তা ওপর জোর দেন। ইকো ট্যুরিজমকে এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে সরকারি বেসরকারি অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে এখানে একটি ইকোপার্ক নির্মাণ করা যায় মর্মে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন।
এসময় উপদেষ্টা অবৈধ ড্রেজিং বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য জেলা প্রশাসনকে আরো সতর্কভাবে মনিটরিং করার নির্দেশনা প্রদান করেন। নদী পাড়ের অবৈধ দখল-সহ বিভিন্ন স্হাপনা অপসারণে পদক্ষেপ নিতে বিআইডব্লিউটিএ-কে নির্দেশনা প্রদান করেন।
অনুষ্ঠানে বিআইডব্লিউটিএ এর চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা, মুন্সিগঞ্জের পুলিশ সুপার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক-সহ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ও বিআইডব্লিউটিএ’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ইনস্টিটিউটটিতে বিভিন্ন মেয়াদে ২৮ টি কোর্সের কার্যক্রম চালু হয়েছে। এখানে ড্রেজার মেশিন প্রস্তুত বিষয়েও প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।
#
আরিফ/মাহমুদুল/রফিকুল/কনক/শামীম/২০২৫/১৯১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৮৭৮
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের শ্বেতপত্র প্রণয়নে দুর্নীতি ও অনিয়মের তথ্য আহ্বান
ঢাকা, ৫ আষাঢ় (১৯ জুন):
প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনক্রমে ২০২৫ সালের ২১ এপ্রিল ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের জন্য একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে (স্মারক নং- ১৪.০০.০০০০.০১০.২৭.০০৭.১৮ (পার্ট-১)-১৪৩, তারিখঃ ২১/০৪/২০২৫ ইং। এই টাস্কফোর্সের মূল উদ্দেশ্য হলো ডাক ও টেলিযোগাযোগ খাতে বিগত ১৫ বছরে দুর্নীতি ও অনিয়ম বিষয়ে শ্বেতপত্র প্রণয়ন করা।
টাস্কফোর্স ইতোমধ্যে তাদের কার্যক্রম শুরু করেছে এবং কয়েকটি বৈঠকও অনুষ্ঠিত হয়েছে। সর্বশেষ বৈঠকে শ্বেতপত্র প্রণয়নে নাগরিক ও বিভিন্ন অংশীজনদের সম্পৃক্ত করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। এরই প্রেক্ষাপটে, কমিটি দেশবাসীর কাছে তথ্য চেয়ে সহযোগিতা কামনা করেছে যাতে একটি তথ্যভিত্তিক ও পূর্ণাঙ্গ শ্বেতপত্র প্রকাশ করা যায়।
যদি কোনো ব্যক্তির নিকট ডাক ও টেলিযোগাযোগ খাতের জনবল নিয়োগ/পদোন্নতিতে দুর্নীতি ও অনিয়ম, পরামর্শক নিয়োগে দুর্নীতি ও অনিয়ম, পলিসিগত বৈষম্য/অনিয়ম, প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন সংক্রান্ত অনিয়ম ও দুর্নীতি, লাইসেন্স রেজিম ব্যবস্থাপনায় অনিয়ম, সামাজিক দায়বদ্ধতা তহবিল ব্যবস্থাপনায়
অনিয়ম-সহ যে কোনো অনিয়ম ও দুর্নীতির তথ্য থাকে তাহলে নিচের মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে তাদের তথ্য, মতামত ও প্রস্তাবনা দিতে পারবেন।
তথ্য, মতামত ও প্রস্তাবনা পাঠানোর মাধ্যম: ইমেইল: ptdtaskforce0425@ptd.gov.bd এবং লিংক: https://tinyurl.com/ptd-taskforce.
উল্লেখ্য, টাস্কফোর্স প্রাপ্ত তথ্য ও মতামত সর্বোচ্চ গোপনীয়তা এবং গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবে।
#
জসীম/মাহমুদুল/রফিকুল/কনক/জয়নুল/২০২৫/১৯৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৮৭৭
দেশীয় ফলের উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান কৃষি উপদেষ্টার
ঢাকা, ৫ আষাঢ় (১৯ জুন):
কৃষি ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, জনগণের পুষ্টি চাহিদা পূরণে দেশীয় ফলের উৎপাদন বাড়াতে হবে।
উপদেষ্টা আজ রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন অভ্ বাংলাদেশ (কেআইবি) চত্বরে ‘জাতীয় ফলজ মেলা ২০২৫’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ৬৪ জেলায় এই মেলা হবে, উপজেলায়ও মেলা হবে। এর উদ্দেশ্য হলো দেশীয় ফল সবার কাছে পরিচিত করা। অনেকেই দেশি ফল চেনেন না। তারা আঙুর, আপেলের মতো বিদেশি ফল খান। অথচ আমাদের ফলের গুণগত মান ও স্বাদ বিদেশি ফলের থেকেও বেশি।
দেশবাসীকে দেশি ফল খাওয়ার আহ্বান জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, দেশি ফল খেলে বৈদেশিক মুদ্রাও সাশ্রয় হবে। আমরা বিদেশে প্রচুর দেশি ফল পাঠাচ্ছি। যার মধ্যে রয়েছে আম, কাঁঠাল, পেয়ারা। চীনে নতুনভাবে আম পাঠানো শুরু হয়েছে। রপ্তানি বাড়লে কৃষকরা উপকৃত হবেন।
মেলা উপলক্ষ্যে খামারবাড়িস্থ বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের অডিটরিয়ামে ‘স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও বাণিজ্যিকীকরণে দেশী ফল: বর্তমান প্রেক্ষিত, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা বলেন, দেশীয় ফল উৎপাদনে প্রত্যাশিত অগ্রগতিতেও বিদেশি ফল আমদানি করতে হচ্ছে। প্রতি বছর দেশে প্রায় সাড়ে ৮ লাখ টন ফল আমদানি করতে ১০ হাজার কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা চলে যায়। আমদানিকৃত ফলের প্রায় ৮৫ শতাংশই আপেল, কমলা, মাল্টা ও আঙুরের দখলে। তবে আশার কথা, দেশেও সীমিত পরিসরে কমলা ও মাল্টার চাষ হচ্ছে যা ক্রমান্বয়ে ফল আমদানি নির্ভরতা কমাবে।
উপদেষ্টা সমন্বিতভাবে টেকসই নিরাপদ ও পুষ্টিগুণসম্পন্ন খাদ্যে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সবাইকে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আসুন আমরা সকলে এই বছর অন্তত একটি করে ফলদ গাছ লাগাই এবং প্রতিদিন ন্যুনতম একটি করে ফল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলি।’
সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান। এর আগে উপদেষ্টা তিন দিনব্যাপী জাতীয় ফলজ মেলার উদ্বোধন করেন।
উল্লেখ্য, রাজধানী-সহ দেশের ৬৪ জেলার ৪৩১ উপজেলায় এ ফল মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। জাতীয় ফল মেলার এবারের প্রতিপাদ্য- ‘দেশি ফল বেশি খাই, আসুন ফলের গাছ লাগাই’।
প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এ মেলা সবার জন্য উন্মুক্ত।
#
জাকির/মাহমুদুল/রফিকুল/কনক/শামীম/২০২৫/১৮৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৮৭৫
শিক্ষার্থীদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে
রাজশাহী, ৫ আষাঢ় (১৯ জুন):
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা: বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, শিক্ষার্থীদের নৈতিক শিক্ষার মাধ্যমে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। সুনাগরিক না হতে পারলে শিক্ষার কোন মূল্য নেই।
রাজশাহী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের আয়োজনে প্রাইমারি ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (পিটিআই) মিলনায়তনে আজ প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে রাজশাহী জেলার বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, নৈতিকতা শিক্ষার একটি ভালো উপায় হচ্ছে- বিভিন্ন মানুষের কাহিনী ও গল্প জানা। পাশাপাশি নৈতিক জীবনযাপনে অভ্যস্ত করে গড়ে তোলা। এক্ষেত্রে, বিদ্যালয়ের পরিবেশ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কারণ শিশুরা অন্যদেরকে আদর্শ হিসেবে দেখে বেড়ে ওঠে। তাই প্রতিটি শিক্ষককে শিক্ষার্থীদের কাছে নিজেকে আদর্শ হিসেবে উপস্থাপন করতে হবে। পাশাপাশি বিদ্যালয়গুলো নৈতিকভাবে পরিচালনা করতে হবে।
এছাড়া, শিক্ষার্থীরা যেন সমাজ ও প্রকৃতির প্রতি একাত্মতাবোধ নিয়ে বেড়ে উঠতে পারে সেদিকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দৃষ্টি দেওয়ার আহ্বান জানান। তিনি যথাযথভাবে মাতৃভাষা ও গণিত শিক্ষার ওপরও গুরুত্বারোপ করেন।
রাজশাহীর জেলা প্রশাসক আফিয়া আক্তারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু নূর মো: শামসুজ্জামান, রাজশাহী বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক মোহাম্মদ কামরুল হাসান, রাজশাহী বিভাগের প্রাথমিক শিক্ষার বিভাগীয় উপ-পরিচালক মো: সানাউল্লাহ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক টুকটুক তালুকদার বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
#
শিবলী/ফাতেমা/মেহেদী/মিতু/রমজান/সুবর্ণা/সাঈদা/মানসুরা/২০২৫/১৬০০ ঘন্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৮৭৪
বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার ২০২৪ এর জ ২১ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান মনোনীত
ঢাকা, ৫ আষাঢ় (১৯ জুন):
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় ২০২৪ সালের “বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার” প্রদানের জন্য ৭টি শ্রেণিতে মোট ২১ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে চূড়ান্তভাবে মনোনীত করেছে। পরিবেশ সংরক্ষণে বৃক্ষরোপণ ও সবুজায়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় এ পুরস্কার প্রদান করা হচ্ছে।
‘ক’ শ্রেণিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন করেছে লালমনিরহাটের দলগ্রাম দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয়। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান পেয়েছে যথাক্রমে যশোরের সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজ এবং ঝিনাইদহ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ।
‘খ’ শ্রেণিতে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রথম হয়েছে খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান পেয়েছে কুষ্টিয়া জেলা পরিষদ ও রাজশাহীর বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ।
‘গ’ শ্রেণিতে ব্যক্তিগত বৃক্ষরোপণে প্রথম হয়েছেন টাঙ্গাইলের মিজ দিলরুবা রহমান। দ্বিতীয় হয়েছেন চট্টগ্রামের মুহাম্মদ ইউসুফ এবং তৃতীয় হয়েছেন লালমনিরহাটের মোছাঃ হাছিনা আখতার।
‘ঘ’ শ্রেণিতে ব্যক্তিমালিকানাধীন নার্সারির মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন করেছে রংপুরের সোহেল নার্সারি। দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে যথাক্রমে মুন্সীগঞ্জের জননী গার্ডেন সেন্টার এবং টাঙ্গাইলের মৌ নার্সারি।
ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক ‘ঙ’ শ্রেণিতে সৃজিত ছাদবাগানের জন্য প্রথম হয়েছে নাটোর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়। দ্বিতীয় হয়েছেন রাজশাহীর আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের দেলোয়ার হোসেন ও সাবিনা ইয়াসমিন। তৃতীয় হয়েছেন চট্টগ্রামের মিজ নাছুহা সাদাফ।
‘চ’ শ্রেণিতে বন বিভাগের উদ্যোগে সৃজিত বাগানের মধ্যে প্রথম হয়েছে চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগ। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান পেয়েছে যথাক্রমে নোয়াখালীর উপকূলীয় বন বিভাগ এবং যশোরের সামাজিক বন বিভাগ।
‘ছ’ শ্রেণিতে বৃক্ষ সম্পর্কিত গবেষণা ও উদ্ভাবনের জন্য প্রথম হয়েছে চট্টগ্রামের বাংলাদেশ বন গবেষণা ইন্সটিটিউট। দ্বিতীয় হয়েছে ঢাকার বন অধিদপ্তরের রিমস ইউনিট এবং তৃতীয় হয়েছেন ফরেস্টার মোঃ তৌহিদুর রহমান।
পুরস্কারপ্রাপ্তদের প্রত্যেককে ১টি করে সনদ, ১টি ক্রেস্ট এবং ১ম, ২য় ও ৩য় স্থান অনুযায়ী যথাক্রমে ১ লাখ, ৭৫ হাজার ও ৫০ হাজার টাকা একাউন্ট পে ই-চেকের মাধ্যমে প্রদান করা হবে।
#
দীপংকর/ফাতেমা/মেহেদী/মিতু/রমজান/সুবর্ণা/সাঈদা/মানসুরা/২০২৫/১৪২০ ঘন্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৮৭৩
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন গঠনের বিষয়ে আইন উপদেষ্টার বক্তব্য নিয়ে বিভ্রান্তি দূরীকরণ
ঢাকা, ৫ আষাঢ় (১৯ জুন):
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন গঠনের বিষয়ে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টার গত ১৬ জুনের বক্তব্য কিছু পত্রিকায় বিচ্ছিন্নভাবে প্রকাশিত হয়েছে। ফলে এ নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে।
উক্ত বিভ্রান্তি দূরীকরণে জানানো যাচ্ছে যে, ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন গঠনের বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোন সরকারি সিদ্ধান্ত হয়নি।
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টার জনসংযোগ কর্মকর্তা স্বাক্ষরিত প্রতিবাদলিপিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবাদলিপিতে আরো জানানো হয়, গত ১৬ জুন আইন উপদেষ্টা সচিবালয়ে তাঁর দপ্তরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, সময়মতো রাজনৈতিক দল, ছাত্রনেতৃত্ব ও বিশেষজ্ঞদের সাথে কথা বলে ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন গঠনের বিষয়ে কি করা যায় তা চিন্তা করা হবে।
এছাড়া, উপদেষ্টা তাঁর বিভিন্ন সময়ের বক্তব্যেও বলেছেন, এধরনের কমিশন গঠনের কথা ভাবা যেতে পারে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকালে সংঘটিত গণহত্যার বিচার হওয়ার পর এবং গণ-অভ্যুত্থানে পতিত দলটির নেতাদের অনুশোচনা প্রকাশ সাপেক্ষে। তাঁর বক্তব্য ছিল, গণহত্যাকারীরা যে জাতি থেকে বিচ্ছিন্ন ও পরিত্যাজ্য এটি প্রতিষ্ঠার জন্যও এধরনের কমিশন গঠনের কথা ভাবা যায়।
#
রেজাউল/ফাতেমা/মেহেদী/মিতু/রমজান/সুবর্ণা/সাঈদা/মানসুরা/২০২৫/১৪২০ ঘন্টা