তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৭৯০
আরাফার ময়দানে ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল বাংলাদেশি হাজিরা
আরাফাত (সৌদি আরব), ২২ জ্যৈষ্ঠ (৫ জুন):
আরাফার ময়দানে ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল বাংলাদেশি হাজিরা। গতকাল থেকেই বিভিন্ন দেশের হাজিদের মতো বাংলাদেশের হাজিরাও আরাফাতে আসতে শুরু করেন। আজও অনেক বাংলাদেশি হাজি আরাফার ময়দানে এসেছেন। এবছর বিশ্বের ২০০ শতাধিক দেশ হতে প্রায় ২০ লাখ হজযাত্রী হজ পালন করছেন। এদের প্রত্যেকেই আরাফার ময়দানে এসে অবস্থান করবেন।
ইসলামি শরিয়তের বিধান অনুসারে ৯ জিলহজ সূর্য পশ্চিমাকাশে হেলে পড়ার পর হতে সূর্যাস্ত যাওয়ার পূর্বে কিছু সময় আরাফাতে অবস্থান করা হজযাত্রীদের জন্য ফরজ। এটি না করলে হজ পরিপূর্ণ হবে না।
বাংলাদেশি হাজিদের সাথে আরাফার ময়দানে অবস্থান করছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন এবং ধর্মসচিব একেএম আফতাব হোসেন প্রামানিক।
আরাফার ময়দানে হাজিরা আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন। পাপমুক্তির জন্য মহান স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করবেন। মনের সকল আকুতি-মিনতি মহান প্রভুর কাছে নিবেদন করবেন। এখানে অবস্থান করা অত্যন্ত বরকতময় ও ফজিলতপূর্ণ।
সূর্যাস্ত যাওয়ার পর হাজিরা মাগরিবের নামাজ আদায় না করেই আরাফার ময়দান হতে মুজদালিফা অভিমুখে রওনা দিবেন। সেখানে এক আজান ও দুই ইকামতে হাজিরা মাগরিব ও এশার নামাজ আদায় করবেন এবং খোলা আকাশের নিচে রাত্রিযাপন করবেন। হাজিদের জন্য মুজদালিফায় অবস্থান করা ওয়াজিব।
উল্লেখ্য, সৌদি সরকারের আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে ধূলিঝড়ের পূর্বাভাস থাকলেও সেরূপ কিছু ঘটেনি এবং তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের মধ্যে ছিল। এ পর্যন্ত বাংলাদেশের হাজিরা সুন্দর ও সাবলীলভাবে হজের আনুষ্ঠানিকতা পালন করেছেন।
#
আবুবকর/শিউলী/সঞ্জীব/কানাই/২০২৫/২১১৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৭৮৯
নদী বাঁচাতে ঈদযাত্রায় প্লাস্টিককে ‘না’: লঞ্চঘাটে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের বিশেষ প্রচারাভিযান
ঢাকা, ২২ জ্যৈষ্ঠ (৫ জুন):
ঈদযাত্রায় নদীপথে যাতায়াত নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব করতে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক বর্জনের লক্ষ্যে সচেতনতামূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
‘সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধ করি, নদী দূষণ রোধ করে জলজ জীববৈচিত্র্য রক্ষা করি’ স্লোগানে আজ রাজধানীর সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল এবং চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের কুমিরা ফেরিঘাটে এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা
হয়।
জনসাধারণকে সচেতন করতে মাইকিং, পরিবেশবান্ধব ব্যাগ সরবরাহ এবং লঞ্চ ও ফেরির চালক-স্টাফদের মাঝে নির্দেশনা প্রদান করা হয়।
সচেতনতামূলক প্রচারে জানানো হয়, পলিথিন ও সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক নদী দূষণের অন্যতম কারণ। এগুলো নদীতে জমে জলজ প্রাণী ও জীববৈচিত্র্যকে হুমকির মুখে ফেলে। ঈদযাত্রায় অতিরিক্ত যাত্রী ও যত্রতত্র প্লাস্টিক ব্যবহারের ফলে এই দূষণ আরো বেড়ে যায়।
পরিবেশবান্ধব ভ্রমণ নিশ্চিত করতে সকল যাত্রী, ব্যবসায়ী ও লঞ্চ কর্তৃপক্ষকে প্লাস্টিক বর্জনে সহযোগিতার আহ্বান জানানো হয়।
পরিবেশ রক্ষায় সকলের সম্মিলিত সচেতনতাই হতে পারে নদী ও জলজ জীববৈচিত্র্য রক্ষার মূল চাবিকাঠি।
#
দীপংকর/শিউলী/সঞ্জীব/কানাই/২০২৫/১৯৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৭৮৮
কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনায় ক্ষতিপূরণ স্কিম জোরদারে বাংলাদেশ-দক্ষিণ কোরিয়ার সমঝোতা পত্র স্বাক্ষর
জেনেভা, ২২ জ্যৈষ্ঠ (৫ জুন):
বাংলাদেশে কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের জন্য টেকসই ক্ষতিপূরণ স্কিম প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার ও দক্ষিণ কোরিয়ার স্বনামধন্য সামাজিক সুরক্ষা প্রতিষ্ঠান K-COMWEL এর মধ্যে গতকাল একটি সমঝোতা পত্র (Letter of Intent) স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (ILO) এবং GIZ-এর সহযোগিতায় বাস্তবায়িত পাইলট প্রকল্পের সাফল্যের ভিত্তিতে এই চুক্তি সম্পাদন করা হয়।
গতকাল সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অবস্থিত আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সদর দপ্তরে এ সমঝোতা পত্র স্বাক্ষর হয়।
বাংলাদেশে কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রকল্প (EIS) বাস্তবায়নের জন্য পুনর্বাসন পরিষেবা, পেশাগত রোগ কভারেজ ও প্রশাসনিক ব্যয় বিষয়ে গভীর সমীক্ষা পরিচালনায় দু’দেশ একত্রে কাজ করবে। EIS বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারক, প্রশাসনিক ইউনিট ও স্টেকহোল্ডারদের জন্য প্রশিক্ষণ ও কারিগরি সহায়তা প্রদান করা হবে। সেসাথে শ্রমিক ও মালিক প্রতিনিধির পরামর্শ গ্রহণ করা হবে। সম্ভাব্যতা সমীক্ষা শেষে একটি পূর্ণাঙ্গ জাতীয় EIS চালু করার লক্ষ্যে উভয় দেশ কাজ করবে। এটি বাংলাদেশের শ্রমিকদের জন্য ন্যায্য ও কার্যকর সুরক্ষা নিশ্চিত করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
২০২৪ সালে বাংলাদেশের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল দক্ষিণ কোরিয়ার K-COMWEL (Korea Workers Compensation & Welfare Service) পরিদর্শন করে এবং ODA-ভিত্তিক সহযোগিতার পথ সুগম হয়। ILO-এর ২০১৫ সাল থেকে চলমান গবেষণা ও চলতি পাইলট প্রকল্পের অভিজ্ঞতাকে ভিত্তি করে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়।
উভয় দেশ ILO-এর কনভেনশন ১২১ (কর্মক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণ সুবিধা, ১৯৬৪) অনুযায়ী কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ সমঝোতা পত্র আইনি বাধ্যবাধকতা তৈরি না করলেও ভবিষ্যৎ প্রযুক্তিগত সহযোগিতা ও জাতীয় EIS বাস্তবায়নের ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে।
এ প্রকল্পে ILO, GIZ এবং বাংলাদেশের শ্রমিকদের সামাজিক সুরক্ষায় অংশীদারদের সম্পৃক্ততা রয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার K-COMWEL তাদের কারিগরি জ্ঞান ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে বাংলাদেশের টেকসই ক্ষতিপূরণ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে সহায়তা করবে।
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে এ সমঝোতা পত্র স্বাক্ষর করেন। এ সময় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সহকারী মহাপরিচালক Mia Seppo উপস্থিত ছিলেন।
#
মালেক/শিউলী/সঞ্জীব/কানাই/২০২৫/১৯০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৭৮৭
ডিসিপ্লিন মেনে চললে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও যানজট উভয়ই নিয়ন্ত্রণে থাকবে
-- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ঢাকা, ২২ জ্যৈষ্ঠ (৫ জুন):
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, সবাই ডিসিপ্লিন মেনে চললে ও ধৈর্য ধরে কাজ করলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও যানজট উভয়ই নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
উপদেষ্টা আজ রাজধানীর গাবতলী বাস টার্মিনাল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, সবাই মিলে সহযোগিতা করলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে এবং যানজটও নিয়ন্ত্রণে থাকবে। তাই আমি সবাইকে অনুরোধ করবো গাড়ি চালানো, কোরবানির পশুর ট্রাক আনা-নেওয়া, পথচারীদের রাস্তা পারাপার সবক্ষেত্রে নিয়ম মেনে চলবেন। অন্যদেরকেও নিয়ম মেনে চলতে উদ্বুদ্ধ করবেন।
মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, এবার সব পরিবহন চার্ট অনুযায়ী সরকার নির্ধারিত রেটে ভাড়া আদায় করছে। এখন পর্যন্ত এ সংক্রান্ত তেমন কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তিনি বলেন, ঢাকার বাইরে থেকে অনেক গরুর গাড়ি ঢাকায় প্রবেশ করছে এবং বৃষ্টিও হচ্ছে। তাই ঢাকার প্রবেশ ও বহির্গমন পয়েন্টগুলোতে কিছুটা যানজট সৃষ্টি হয়েছে। তবে আমাদের ট্রাফিক বিভাগ এ বিষয়ে সক্রিয় রয়েছে। শীঘ্রই পরিস্থিতির উন্নতি হবে।
উপদেষ্টা বাস টার্মিনালে উপস্থিত যাত্রীদের সাথে কথা বলেন, তাদের খোঁজখবর নেন ও অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া হয়েছে কি না তা যাচাই করেন। যাত্রীরা বিদ্যমান ভাড়ার হার ও ব্যবস্থাপনায় সন্তোষ প্রকাশ করেন।
পরে উপদেষ্টা রাজধানীর গাবতলী কোরবানির পশুর হাট পরিদর্শন করেন। সেখানে উপস্থিত সাংবাদিকদের তিনি বলেন, এবার কোরবানির পশুর হাট ব্যবস্থাপনা অনেক ভালো। কোরবানির পশুর দামও তুলনামূলক যৌক্তিক। আমি বলবো, অন্যান্য বারের তুলনায় দাম একটু কম রয়েছে। এ ক্ষেত্রে ভোক্তা বা ক্রেতারা সুবিধা পাচ্ছেন। তিনি আরো বলেন, ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে কোনো নিরাপত্তার ঘাটতি নেই। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো রয়েছে। এটাকে অব্যাহত রাখার পাশাপাশি আরো উন্নতি করতে হবে। তিনি আরো বলেন, বাজারে পর্যাপ্ত কোরবানির পশু রয়েছে। গরুর কোনো সংকট নেই। কোরবানির পশু কিনতে কারো কোনো সমস্যা হবে না।
এছাড়া উপদেষ্টা রাজধানীর মিরপুর ও কাফরুল থানা এবং মিরপুরে অবস্থিত পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্ট (পিওএম) পরিদর্শন করেন।
#
ফয়সল/শিউলী/সঞ্জীব/কানাই/২০২৫/১৭৪৯ ঘণ্টা
Handout Number: 3786
Environment Ministry Calls for Public Cooperation in
Environmentally Friendly Management of Qurbani Waste
Dhaka, 5 June:
On the occasion of the holy Eid-ul-Azha, the Ministry of Environment, Forest and Climate Change urges all citizens to manage sacrificial animal waste in an environmentally responsible manner. Indiscriminate slaughtering of animals and improper disposal of waste during this time often leads to environmental pollution, health hazards, and public suffering. This can only be prevented through active and conscious participation by all.
The Ministry has called upon citizens to ensure that animals are slaughtered only at designated spots specified by city corporations, municipalities, district councils, upazila councils, and union councils. People are requested to refrain from slaughtering animals in open or undesignated areas.
Proper personal protective measures such as gloves, masks, and aprons must be used during slaughter and related activities. Blood, dung, and other animal waste should be buried in designated pits to prevent contamination. Waste such as blood, hides, entrails, bones, horns, and dung must not be dumped in open spaces but should instead be disposed of in assigned bins or waste management points.
The public is encouraged to use biodegradable and eco-friendly bags or containers-not plastic-for distributing meat or removing waste. Swift and hygienic waste disposal, with the help of local authorities, is both a civic and social duty.
Protecting the environment keeps us and our surroundings healthy and safe. Cleanliness is not just a physical need but also a part of our faith. Let us fulfill our religious, social, and moral responsibilities by ensuring a clean Qurbani celebration and work together to build a healthy, clean, and environment-friendly Bangladesh.
#
Dipankar/Sheuli/Sanjib/Kanai/2025/1711 hours
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৭৮৫
পরিবেশসম্মতভাবে কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সকলের সহযোগিতা কামনা পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের
ঢাকা, ২২ জ্যৈষ্ঠ (৫ জুন):
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে কোরবানির পশুর বর্জ্য পরিবেশসম্মতভাবে ব্যবস্থাপনার জন্য নাগরিকের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ সময় যত্রতত্র পশু জবাই, উচ্ছিষ্ট ফেলা ও বর্জ্য ফেলে রাখার কারণে পরিবেশ দূষণ, স্বাস্থ্যঝুঁকি ও জনদুর্ভোগ তৈরি হয়, যা প্রতিরোধে সকলের সচেতন অংশগ্রহণ প্রয়োজন।
সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদের নির্ধারিত স্থানে কোরবানির পশু জবাই নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে পরিবেশ মন্ত্রণালয়। উন্মুক্ত বা অনির্ধারিত স্থানে পশু জবাই থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। জবাইয়ের সময় ও পরবর্তী কার্যক্রমে যথাযথ ব্যক্তিগত সুরক্ষা (যেমন: গ্লাভস, মাস্ক, এপ্রোন) নিশ্চিত করতে হবে। পশুর রক্ত, গোবর ও অন্যান্য পরিত্যক্ত অংশ নির্ধারিত গর্তে ফেলে মাটি চাপা দেওয়ার অনুরোধ জানানো হচ্ছে।
জবাইকৃত পশুর উচ্ছিষ্ট যেমন রক্ত, চামড়া, নাড়িভুঁড়ি, হাড়, শিং, গোবর ইত্যাদি যেন কোনো অবস্থাতেই খোলা জায়গায় না ফেলা হয়, বরং নির্ধারিত ডাস্টবিন বা নির্ধারিত স্থানেই ফেলা উচিত। কোরবানির মাংস বিতরণ বা বর্জ্য অপসারণে প্লাস্টিক নয়, বরং পরিবেশবান্ধব (বায়োডিগ্রেডেবল) ব্যাগ বা পাত্র ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে।
কোরবানির বর্জ্য দ্রুত ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে অপসারণে স্থানীয় প্রশাসনকে সক্রিয়ভাবে সহায়তা করা আমাদের সামাজিক ও নাগরিক দায়িত্ব। পরিবেশ রক্ষার মাধ্যমে আমরা যেমন নিজেরা সুস্থ থাকি, তেমনি আমাদের চারপাশকেও নিরাপদ রাখি।
পরিচ্ছন্নতা শুধু শারীরিক নয়, এটি আমাদের ঈমানেরও অঙ্গ। আসুন, পরিচ্ছন্ন কোরবানির মাধ্যমে আমরা আমাদের ধর্মীয়, সামাজিক ও নৈতিক দায়িত্ব পালন করি এবং একটি স্বাস্থ্যসম্মত, পরিচ্ছন্ন ও পরিবেশবান্ধব বাংলাদেশ গড়তে এগিয়ে আসি।
#
দীপংকর/শিউলী/সঞ্জীব/কানাই/২০২৫/১৭০৭ ঘণ্টা