Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৯ জুলাই ২০২৫

তথ্যবিবরণী ১৯ জুলাই ২০২৫

Handout                                                                                                           Number: 227


Environment Advisor Calls for Effective Measures to Keep

Kuakata and Cox’s Bazar Beaches Clean During Tourist Season

 

Dhaka, July 19:
 

Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change and the Ministry of Water Resources, has called for effective measures to ensure cleanliness at Kuakata and Cox’s Bazar during the upcoming tourist season. She directed the Department of Environment to engage local volunteers for daily waste collection in November and December and emphasized the need for installing an adequate number of dustbins.

 

The Advisor made these remarks while presiding over a meeting on budget implementation held at the Department of Environment in Agargaon, Dhaka today.

 

The Advisor stressed the importance of early preparation to maintain hygiene in tourist areas and underscored the need to raise awareness among tourists to act responsibly towards the environment. She also instructed officials to intensify the ongoing anti-polythene drives and urged for broader public awareness campaigns in this regard.

 

Highlighting the importance of wildlife conservation, Rizwana Hasan directed the Forest Department to ensure that elephant corridors remain unobstructed. She recommended planting trees disliked by elephants in nearby villages and trees favored by elephants along their corridors and in forested areas.

 

The meeting was attended by Secretary of the Ministry of Environment, Forest and Climate Change Dr. Farhina Ahmed, Additional Secretary Khairul Hasan, Additional Secretary Dr. Fahmida Khanom, Chairman of Bangladesh Forest Industries Development Corporation Md. Nasir Uddin, Director General of the Department of Environment Dr. Md. Kamruzzaman, Director of the Forest Research Institute and Joint Secretary AKM Shawkat Alam Majumder, and Chief Conservator of Forests Md. Amir Hossain Chowdhury, among other senior officials.

 

At the end of the meeting, the Advisor called on all stakeholders to work together to protect the environment and biodiversity through timely and well-planned budget implementation.

 

#

 

Dipankar/Mehedi/Khair/Sanjib/Salim/2025/21.50 Hrs.

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর: ২২৬

শ্রমিকদের সকল যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়া হবে

                        -- শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা

ঢাকা, ৪ শ্রাবণ (১৯ জুলাই):

শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, শ্রমিকরা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি। তাদের সকল যৌক্তিক দাবি ও চাহিদাসমূহ পূরণের জন্য সরকার কার্যকর পদক্ষেপ  গ্রহণ করেছে। শ্রমিকদের সকল যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়া হবে।

‘জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা-২০২৫’ উদযাপন উপলক্ষ্যে আজ ঢাকার সাভারে এক শ্রমিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। 

শ্রম উপদেষ্টা বলেন, শ্রম আইন ২০০৬ অনুযায়ী শ্রমিকদের অসন্তোষ দূর করতে কাজ করছি। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় শ্রমিক ও মালিক উভয় পক্ষকে নিয়ে কাজ করছে। অনেক মালিক ভালো কাজ করলেও কিছু অসাধু মালিক নতুন সমস্যা সৃষ্টি করছে, যা সমাধানে আমরা সচেষ্ট। 

উপদেষ্টা আরো বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার, নিরাপত্তা ও কল্যাণ নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। শ্রম আইন সংশোধন, ন্যায্য মজুরি, নিরাপদ কর্মপরিবেশ ও শ্রমিকদের দক্ষতা উন্নয়নে কাজ করা হচ্ছে। জেনেভায় আইএলও সম্মেলনে শ্রমিকদের কল্যাণের জন্য বাংলাদেশের পক্ষে জোরালো আবেদন করা হয়েছে। শ্রমিকদের সংগঠন তৈরির সুযোগ বৃদ্ধির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, যেকোনো প্রতিষ্ঠানে ৫ জন শ্রমিক থাকলে ট্রেড ইউনিয়ন রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। কোনো শিল্পপ্রতিষ্ঠান ট্রেড ইউনিয়নকে কালো তালিকাভুক্ত করতে পারবে না। এ জন্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিতে হবে। সামাজিক ক্লাবগুলোও শ্রম আইনের আওতায় আসবে। 

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতাকালে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা ডা: বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মর্মবাণী ছিলো- বৈষম্যের বিরোধিতা। বর্তমান সরকার শ্রমিকদের বৈষম্য নিরসনে সচেষ্ট।

বিশেষ অতিথি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, শ্রমিকরাই দেশের অর্থনীতি সচল রেখেছে।

বিশেষ অতিথি হিসেবে মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ শ্রমিক-মালিক সম্পর্কের ভারসাম্য ও ট্রেড ইউনিয়নের দায়িত্বশীলতার ওপর জোর দিয়ে বলেন, শ্রমিকদের জন্য নিরাপদ ও সম্মানজনক কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে, পাশাপাশি মালিকপক্ষকেও অবশ্যই কার্যকর ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হবে। আমরা এমন ট্রেড ইউনিয়ন চাই, যা রাজনৈতিক হাতিয়ার নয়, বরং শিল্পের কণ্ঠস্বর।

শ্রমিক সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অবঃ) আব্দুল হাফিজ বলেন, শ্রমিকরা দেশকে ভালবাসে। ৫ আগস্ট স্বৈরাচার পতনের পরবর্তী সময়ে শ্রমিকরা সাভার ও নারায়ণগঞ্জে কলকারখানা ও শিল্প  প্রতিষ্ঠান সচল রাখতে সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছেন।

অনুষ্ঠানে ১৭ জন শ্রমিক ও তাদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়। এছাড়া, জুলাই ছাত্র-জনতা আন্দোলনে নিহত ও আহত শ্রমিকদের পরিবারকে সহায়তা দেওয়া হয়েছে।

শ্রমিক সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। এছাড়া সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার, বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যবৃন্দ, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়-সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ, শ্রমিক ও মালিক প্রতিনিধি, সাভার উপজেলা প্রশাসন এবং সাভারের বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকবৃন্দ।

#

মালেক/মেহেদী/খায়ের/ফেরদৌস/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৫/২১৩০ ঘন্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর: ২২৫                                                                                         

 

শ্রমিকদের অবদানেই এগিয়ে চলছে দেশ

          ---মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

 

ঢাকা, ৪ শ্রাবণ (১৯ জুলাই):

    মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, শ্রমিকরাই দেশের মূল চালিকাশক্তি। তাদের অবদানেই দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, তারাই বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের অন্যতম মাধ্যম। দেশের অর্থনীতিকে শ্রমিকরাই সচল রেখেছেন।

 

      উপদেষ্টা আজ শ্রম ও কর্মসংস্হান মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ‘জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা-২০২৫’-এর অংশ হিসেবে সাভারের গেন্ডা বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন বালুর মাঠে আয়োজিত শ্রমিক সমাবেশে এসব কথা বলেন।

 

      মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি প্রদানের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। শ্রম আইনে শ্রমিকদের যে সকল অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে, সরকার তা বাস্তবায়নে নিরলস চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

 

    শহিদ পরিবার প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, সরকার পরিবর্তনের ফলে শহিদ পরিবার কিছুটা আশার আলো দেখলেও তাদের হৃদয়ের কান্না এখনো থামেনি। এই পরিবারগুলোর পাশে থেকে তাদের দুঃখ-দুর্দশা লাঘব করা সকলের দায়িত্ব।

 

     সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার; সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ; প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আব্দুল হাফিজ এবং ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার শরফ উদ্দিন আহমদ চৌধুরী।

 

    সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এএইচএম সফিকুজ্জামান। এছাড়া সমাবেশে অংশগ্রহণ করেন বিভিন্ন শিল্প-কারখানার শ্রমিক, শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, মালিকপক্ষের প্রতিনিধি, সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ।

 

                                                   #

 

মামুন/মেহেদী/খায়ের/ফেরদৌস/সঞ্জীব/কনক/আব্বাস/২০২৫/২০২১ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর: ২২৪                                                                                         

 

পর্যটন মৌসুমে কুয়াকাটা ও কক্সবাজার সৈকত পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

 

 

ঢাকা, ৪ শ্রাবণ (১৯ জুলাই):

 

    পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, আসন্ন পর্যটন মৌসুমে কুয়াকাটা ও কক্সবাজার পরিচ্ছন্ন রাখতে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। এজন্য নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবকদের দিয়ে প্রতিদিন নিয়মিতভাবে বর্জ্য সংগ্রহের কার্যক্রম পরিচালনার নির্দেশ দেন তিনি। পাশাপাশি পর্যাপ্ত সংখ্যক ডাস্টবিন স্থাপনেও গুরুত্বারোপ করেন।

 

    আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরে আয়োজিত বাজেট বাস্তবায়ন বিষয়ক এক সভায় সভাপতির বক্তব্যে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

 

    উপদেষ্টা বলেন, পর্যটন এলাকা পরিচ্ছন্ন রাখতে এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। পর্যটকেরা যেন পরিবেশের প্রতি দায়িত্বশীল আচরণ করেন, সেই সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। সভায় তিনি পলিথিনবিরোধী অভিযান আরো জোরদার করতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন এবং এ বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির আহ্বান জানান।

 

    বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, হাতির করিডোর যেন কোনো অবস্থায় বাধাগ্রস্ত না হয়, সেজন্য বন অধিদপ্তরকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। তিনি আরো বলেন, গ্রামাঞ্চলে হাতির অপছন্দের গাছ এবং করিডোর ও বনে হাতির পছন্দের খাদ্যোপযোগী গাছ লাগাতে হবে।

 

    সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব খায়রুল হাসান, অতিরিক্ত সচিব ড. ফাহমিদা খানম, বন শিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান মোঃ নাসির উদ্দীন, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মোঃ কামরুজ্জামান, বন গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক ও যুগ্মসচিব একেএম শওকত আলম মজুমদার এবং প্রধান বন সংরক্ষক মোঃ আমীর হোসাইন চৌধুরী-সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

    সভা শেষে উপদেষ্টা পরিকল্পিত ও সময়োপযোগী বাজেট বাস্তবায়নের মাধ্যমে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে একযোগে কাজ করতে সবাইকে আহ্বান জানান।

 

                                             #

 

দীপংকর/মেহেদী/খায়ের/ফেরদৌস/সঞ্জীব/কনক/আব্বাস/২০২৫/২০২৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর: ২২৩                                                                                           

 

স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য নিরাপদ ও সাশ্রয়ী আবাসন সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে

                                                        ---উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান

 

ঢাকা, ৪ শ্রাবণ (১৯ জুলাই):

 

     গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেছেন, ঢাকা শহরে স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য নিরাপদ ও সাশ্রয়ী আবাসন সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। বিগত সময়ে মানুষকে ঢাকাকেন্দ্রিক করে ফেলা হয়েছে। ঢাকার সাথে আশপাশের জেলাগুলোর ভালো সংযোগ স্থাপন করা হয়নি। যার ফলে মানুষ কাজের জন্য ঢাকা আসলেও, কাজ সেরে ফিরে যেতে পারছে না। তিনি বলেন, বুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের আজকের উপস্থাপনায় ঢাকা শহরে স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য নিরাপদ ও সাশ্রয়ী আবাসন সুবিধা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

 

     আজ বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)-এর স্থাপত্য বিভাগ আয়োজিত ‘ঢাকায় নিম্নবিত্তের সাশ্রয়ী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক আবাসন’ শীর্ষক এক বিশেষ ডিজাইন-গবেষণা উপস্থাপনা ও আলোচনায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

 

      উপদেষ্টা বলেন, রাজউক ও গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ এখন প্লট বরাদ্দ করছে না। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুন্থানের পর প্লট ও ফ্ল্যাট দেওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ কোটা বাতিল করেছে সরকার। স্বল্প আয়ের মানুষের আবাসন সুবিধা নিশ্চিত করতে রাজউক থেকে লটারির মাধ্যমে এ্যাপার্টমেন্ট দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। কৃষিজমি সুরক্ষার জন্য আইন তৈরি করা হচ্ছে।  

 

      বুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবু বোরহান মোহাম্মদ বদরুজ্জামানের সভাপতিত্বে ডিজাইন-গবেষণা উপস্থাপনা ও আলোচনায় বক্তব্য রাখেন বুয়েট-এর উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল হাসিব চৌধুরী।

 

     স্থাপত্য বিভাগের ২০১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি টঙ্গী ও শ্যামপুর এলাকাভিত্তিক দুটি সাইটের ওপর আবাসনের জন্য গবেষণাভিত্তিক ডিজাইন ও সুপারিশ উপস্থাপন করে। আলোচনা পর্বে অংশগ্রহণকারীরা অন্তর্ভুক্তিমূলক আবাসনের জন্য নগর পরিকল্পনা, স্থাপত্য ও নীতি প্রণয়নের মধ্যে সমন্বয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

 

                                               #

 

আলমগীর/মেহেদী/খায়ের/সঞ্জীব/কনক/আব্বাস/২০২৫/১৮৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর: ২২২

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ৪ শ্রাবণ (১৯ জুলাই):

           স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী গতকাল শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ সময় ১১০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৯১ শতাংশ। 

          গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। জানুয়ারি ২০২৫ হতে এ পর্যন্ত ২৭ জন এবং ২০২০ সালে করোনা মহামারি শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৫২৬ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছে।

 

#

 

 রিজওয়ানুর/মেহেদী/খায়ের/সঞ্জীব/কনক/রেজাউল/২০২৫/১৭০২ ঘণ্টা

 


তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর: ২২১

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ঢাকা, ৪ শ্রাবণ (১৯ জুলাই) :

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের জন্য জনবল নিরূপণ করতে বিমানবন্দর পরিদর্শন করেছেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অবঃ) মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ।

উপদেষ্টা আজ রাজধানীর কুর্মিটোলায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ কথা জানান।

তৃতীয় টার্মিনালের জন্য জনবল নিরূপণ ছাড়াও যারা বিদেশে যাওয়া-আসা করেন, তাদের ইমিগ্রেশন সংক্রান্ত সুাবধা-অসুবিধা বিষয়ে জানতে আজকের বিমানবন্দর পরিদর্শন, জানান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল এলাকাটা খুবই সুন্দর, আধুনিক ও যুগোপযোগী হয়েছে। তৃতীয় টার্মিনালের কাজের অগ্রগতি ৯৯ দশমিক ১৮ শতাংশ হয়েছে। তবে কবে নাগাদ এটা উদ্বোধন হবে এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা সিদ্ধান্ত নিবেন। তিনি আরো বলেন, তৃতীয় টার্মিনালের অপারেশনাল ক্যাপাবিলিটি অনেক বেশি। বিদেশ থেকে আসা-যাওয়ার ক্ষেত্রে আগে যে ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতো, এটি চালু হয়ে গেলে এ ধরনের সমস্যা আর হবে না বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অবঃ) মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, গোপালগঞ্জের ঘটনায় অনেক সাংবাদিক জীবন বাজি রেখে লাইভ টেলিকাস্ট করেছেন, তাদেরকে আমি ধন্যবাদ জানাই। লাইভের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ ঘটনাটি দেখতে পেরেছে, সঠিক তথ্য পেয়েছে। উপদেষ্টা বলেন, গোপালগঞ্জের ঘটনায় একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি গঠন করা হয়েছে, যারা তদন্তের মাধ্যমে নির্ধারণ করবে দায়টা আসলে কার। তিনি বলেন, এ কমিটি সমস্ত বিষয় সবার সামনে তুলে ধরবে।

গোপালগঞ্জে নিহত সব লাশের ময়নাতদন্ত করতে না পারার কারণ উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, নিহতদের স্বজনরা কয়েকজনের লাশ হাসপাতাল থেকে নিয়ে গেছেন। চিকিৎসকরা ময়নাতদন্ত করতে চাইলেও স্বজনরা দেননি। তবে কয়েকটি লাশের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। তিনি বলেন, যেসব লাশের ময়নাতদন্ত করা সম্ভব হয়নি, প্রয়োজনে মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করে ময়নাতদন্ত করা হবে।

উপদেষ্টা বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল ছাড়াও টার্মিনাল ১ ও ২ পরিদর্শন করেন। তিনি এসময় যাত্রীদের খোঁজখবর নেন ও তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা শোনেন এবং সমাধানে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করেন।

পরিদর্শনকালে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মোস্তফা মাহমুদ সিদ্দিক ও হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এস এম রাগীব সামাদসহ বিমানবন্দর ইমিগ্রেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

#

ফয়সল/ফাতেমা/সুবর্ণা/আলী/শফিক/২০২৫/১৬০০ ঘন্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                নম্বর: ২২০ 

রাজধানীর আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নড়াই নদীর উপর দুটি সেতু নির্মাণ করবে ডিএনসিসি

                                  

ঢাকা, ৪ শ্রাবণ (১৯ জুলাই)

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেছেন, ঢাকার আফতাবনগর থেকে বনশ্রী যাওয়া-আসার প্রধান সড়ক ছাড়া বিকল্প কোনো মাধ্যম নেই। এলাকাবাসীর সুবিধার্থে এই নড়াই নদীর উপর কমপক্ষে দু’টি সেতু নির্মাণ করা হবে যা এই দুই আবাসিক এলাকার মধ্যে সহজ ও সরাসরি সংযোগ স্থাপন করবে।

আজ ঢাকার বনশ্রীতে ডিএনসিসির সার্বিক সহযোগিতায় এবং সমমনা পরিষদ, বনশ্রীর উদ্যোগে বনশ্রী খালপাড় (নড়াই নদী) এলাকায় “ময়লা পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির” উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রশাসক এসব কথা বলেন।

এসময় প্রশাসক জানান প্রস্তাবিত এ সেতুর নাম হবে নড়াই সেতু। তিনি বলেন, যে খালটিকে আমরা বনশ্রী খাল নামে চিনি, আশির দশকেও এটি ছিল প্রবাহমান নড়াই নদী। অবৈধ দখলের মাধ্যমে নদীর প্রবাহ রুদ্ধ করে একে খালে রূপান্তর করা হয়। আমাদের উদ্যোগে পানি উন্নয়ন বোর্ড ইতোমধ্যে একে পুনরায় ‘নড়াই নদী’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। তিনি আরো বলেন, এই নদী রক্ষা করতে পারলে ভবিষ্যতে রামপুরা থেকে নৌপথে শীতলক্ষ্যা, ধলেশ্বরী ও বালু নদী হয়ে সদরঘাট ও মিরপুর পর্যন্ত যাত্রী পরিবহন চালু করার সম্ভাবনা তৈরি হবে।

ডিএনসিসি প্রশাসক আরো বলেন, গুলশান, বনানী ও বারিধারা লেকের বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য বিশ্বব্যাংকের সহযোগিতায় একটি মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়নের কাজ চলছে। এসময় তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, চাঁদাবাজ সিন্ডিকেটের কারণে ঢাকার বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে এবং ফুটপাতগুলো দখলমুক্ত করা কঠিন হয়ে পড়েছে। খালে ময়লা না ফেলার বিষয়ে নাগরিকদের সচেতনতার ওপর গুরুত্বারোপ করে প্রশাসক বলেন, পরিবেশ সুরক্ষায় নাগরিক অংশগ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শহর আমাদের সবার, এর সৌন্দর্য ও স্বাস্থ্য আমাদেরই রক্ষা করতে হবে।

অনুষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনকালে তিনি বলেন, শুধু গাছ লাগালেই চলবে না, অন্তত দুই থেকে তিন বছর সেগুলোর পরিচর্যা নিশ্চিত করতে হবে। তাহলেই একটি টেকসই সবুজ পরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।

অনুষ্ঠানটি সমমনা পরিষদ, বনশ্রীর সভাপতি মো. শাহবুদ্দিন শিকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচির অংশ হিসেবে বনশ্রীর নানজিং কমিউনিটি সেন্টার থেকে শুরু করে খালপাড় এলাকায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা করা হয় এবং বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রোপণ করা হয়। স্থানীয় বাসিন্দা, স্বেচ্ছাসেবক দল এবং ডিএনসিসির পরিচ্ছন্নতা বিভাগ এই কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে।

এ ধরনের সামাজিক ও পরিবেশবান্ধব উদ্যোগ নগরবাসীর মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি সমবেতভাবে কাজ করার একটি ইতিবাচক সংস্কৃতি গড়ে তুলছে।

#

জোবায়ের/ফাতেমা/সুবর্ণা/আলী/মানসুরা/২০২৫/১৪২৫ ঘণ্টা   

তথ্যবিবরণী                                                                         নম্বর: ২১৯ 

পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শান্তি, নিরাপত্তা এবং উন্নয়নের লক্ষ্যে পরিবীক্ষণ কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

                                                                                                -পার্বত্য উপদেষ্টা

রাঙামাটি, ৪ শ্রাবণ (১৯ জুলাই)

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা পরিবীক্ষণ কমিটির দশম সভায় বলেন, এই সভা পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শান্তি, নিরাপত্তা এবং উন্নয়নের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার আন্তরিকভাবে বিশ্বাস করে যে, যদি সকল পক্ষ সম্মিলিতভাবে চুক্তির বাস্তবায়নে একযোগে কাজ করে তাহলে পার্বত্য অঞ্চলে স্থায়ী শান্তি ও উন্নয়ন সম্ভব।

উপদেষ্টা আজ রাঙামাটি জেলা সদরের উন্নয়ন বোর্ড রেস্ট হাউস হলরুমে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির সভায় এসব কথা বলেন।

সভায় উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা আরো বলেন, কমিটি বাস্তবায়ন সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জগুলো চিহ্নিত করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে সুপারিশ প্রদান করবে এবং প্রয়োজনে সাব-কমিটি গঠন করে কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যাবে। সভায় পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার অগ্রগতি, চুক্তির বিভিন্ন ধারা পর্যালোচনা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বিষয়ে আলোচনা করা হয়।

কমিটির সদস্যরা জানান, বর্তমান ইন্টেরিম সরকার চুক্তির বাস্তবায়নের বিষয়টিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছে এবং ইতোমধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটি পুনর্গঠনের মাধ্যমে কার্যক্রম পুনরায় শুরু হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে আজকের সভায় চুক্তির আওতায় ভূমি সমস্যাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।

সভায় উপস্থিত নেতৃবৃন্দ বলেন, পাহাড়ে শান্তির পূর্ণ প্রতিষ্ঠায় এখনো কিছু মৌলিক শর্ত বাস্তবায়ন বাকি রয়েছে। তাঁরা চুক্তির মূল দিকগুলো বাস্তবায়ন ও ভূমি সমস্যার সমাধানকে অগ্রাধিকার দিয়ে আগামীদিনের কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণের প্রয়োজনীয়তা ব্যক্ত করেন। সভা শেষে সিদ্ধান্ত হয় যে, কমিটি অবিলম্বে কার্যক্রম শুরু করবে এবং নিয়মিত পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনার মাধ্যমে চুক্তির বাস্তবায়ন নিশ্চিত করবে।

নবনিযুক্ত আহ্বায়কের নেতৃত্বে গুরুত্বপূর্ণ এ সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন কমিটির আহ্বায়ক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোঃ তৌহিদ হোসেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সভাপতি জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা,  টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান সুদত্ত চাকমা, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য গৌতম কুমার চাকমা,পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব কংকন চাকমা,পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোঙ্গল চন্দ্র পাল ও ‎উপসচিব সামছুল হক।

#

রেজুয়ান/ফাতেমা/সুবর্ণা/আলী/মানসুরা/২০২৫/১৩২০ ঘণ্টা   

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর: ২১৮ 

বিশ্ব পরিবেশ দিবসের সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান

পরিবেশ রক্ষায় বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে মূল্যবোধ গড়ে তোলার এখনই উপযুক্ত সময়

                                 -সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

ঢাকা ৪ শ্রাবণ (১৯ জুলাই)

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, পরিবেশ রক্ষায় আমাদের প্রত্যেককেই দায়িত্ব নিতে হবে। পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে মূল্যবোধ গড়ে তোলার এখনই সবচেয়ে উপযুক্ত সময়। তিনি বলেন, সরকার সব ঠিক করে দিবে-এমন ভ্রান্ত ধারণা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। পরিবেশ সংরক্ষণে সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে পরিবার থেকেই।

উপদেষ্টা আজ রাজধানীর পরিবেশ অধিদপ্তরে বিশ্ব পরিবেশ দিবস-২০২৫ উপলক্ষ্যে আয়োজিত সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

শিশু-কিশোরদের চিত্রাঙ্কন ও অন্যান্য পরিবেশ বিষয়ক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের ভূয়সী প্রশংসা করে তিনি বলেন, এই প্রতিযোগিতাগুলো শিশুদের মাঝে প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি করেছে। অভিভাবকদের সচেতন অংশগ্রহণই একে সফল করেছে। এই আগ্রহ থেকেই তৈরি হবে পরিবেশ রক্ষার ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব।

উপদেষ্টা বলেন, প্রকৃতির সঙ্গে শিশুদের বন্ধুত্ব গড়ে তুলতে হবে। গাছ কাটার পরিণাম কিংবা শব্দদূষণের প্রভাব সম্পর্কে তাদের সচেতন করতে হবে ছোটবেলা থেকেই। আইন নয়, মূল্যবোধই হবে পরিবেশ রক্ষার ভিত্তি। তিনি আরো বলেন, পলিথিন ব্যবহার পরিহার, শব্দদূষণ রোধে সচেতনতা, বিদ্যুৎ ও পানির সাশ্রয়ী ব্যবহার—এসব ছোট ছোট অভ্যাসই পরিবেশশিক্ষার অংশ। সামাজিক অনুষ্ঠানগুলোতেও উচ্চ শব্দের মাধ্যমে অন্যকে কষ্ট না দিয়ে পরিবেশবান্ধব আয়োজনের সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে পরিবেশ প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের কাজ প্রদর্শনের মাধ্যমে পরিবেশ শিক্ষায় আরো উৎসাহ সৃষ্টি করা সম্ভব বলে তিনি উল্লেখ করেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ। সভাপতিত্ব করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মোঃ কামরুজ্জামান এনডিসি। অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা পরিবেশ বিষয়ক চিত্রাঙ্কন, বিতর্ক, রচনা, প্রকল্প প্রস্তাবনা ও মেলার শ্রেষ্ঠ স্টল প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।

#

দীপংকর/ফাতেমা/সুবর্ণা/আলী/মানসুরা/২০২৫/১২৪০ ঘণ্টা   

Handout                                                                                 Number: 217

Starlink’s Official Launch in Bangladesh

 A Message of Visionary Leadership and Bold Connectivity

Dhaka, 19 July:

The Ministry of Posts, Telecommunications and Information Technology is proud to mark a historic moment in Bangladesh’s digital journey with the official launch of Starlink services in the country. Lauren Dreyer, Vice President of Global Operations at Starlink, SpaceX, said this while addressing the media and dignitaries at a press briefing held in Dhaka yesterday with a powerful message of appreciation, optimism, and shared purpose.

Lauren Dreyer, who joined SpaceX nearly two decades ago and now leads Starlink’s global operations and impact initiatives, commended the Government of Bangladesh for its bold, visionary leadership in bringing next-generation connectivity to its people. “While many nations deliberate, Bangladesh acted,” she said. “By embracing connectivity as a foundation for human potential, you have positioned your nation as a model for others to follow.”

Dreyer highlighted the speed and decisiveness of the Government of Bangladesh, noting that within just a few months of initial dialogue, Starlink service had moved from discussion to deployment. Approvals were finalized by May 2025, and the first Bangladeshi customers were online shortly thereafter.

Starlink, currently active in nearly 150 countries and regions, offers high-speed satellite internet that is resilient, scalable, and independent of ground infrastructure—making it ideal for a geographically diverse nation like Bangladesh. The service now enables internet access in remote villages, underserved communities, and areas vulnerable to natural disasters or infrastructure challenges.

“This is not just about satellites,” Dreyer said. “We are launching opportunities—opportunities for remote learning, telemedicine, digital entrepreneurship, and inclusive growth.” In a time when digital inclusion is synonymous with economic resilience, the launch of Starlink reaffirms the Government of Bangladesh’s commitment to ensuring connectivity as a right—not a privilege.

She also acknowledged the role of local partners including Felicity IDC and Bangladesh Satellite Company Limited, emphasizing that long-term success depends on collaboration between global innovators and national stakeholders.

 At the press conference, the Chief Advisor’s Special Assistant in charge of the Ministry of Posts, Telecommunications and Information Technology, Faiz Ahmad Taiyeb, responded to various questions from journalists.

            Richard Griffiths, Director of Global Policy and Government Relations at Starlink; Shish Haider Chowdhury, Secretary of the ICT Division; Zahirul Islam, Secretary of the Posts and Telecommunications Division; and Mohammad Shafiqul Alam, Press Secretary to the Chief Advisor were also present at the press conference.

#

Zashim/Fatema/Suborna/Ali/Mansura/2025/1105 Hours

তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর: ২১৬

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মরণে ২০ জুলাই সারাদেশে চলচ্চিত্র প্রদর্শন

ঢাকা ৪ শ্রাবণ (১৯ জুলাই)

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মরণে আগামীকাল সারাদ

2025-07-19-15-51-d2ea1a04d63fefa330050d98d23903c7.doc